This is not a memoir. It is merely an attempt to record what I had witnessed and tried to do in the countries where I was assigned during my tenure with the United Nations World Food Programme. Prior to my international assignments, I had the privilege to work in Bangladesh for little over six years with the World Food Programme. As a newly independent country, Bangladesh confronted myriad challenges including impoverished infrastructure, poor irrigation facility, frequent natural calamities that devastated households and washed away crops in the fields and increasing unemployment. The famine in 1974 revealed that Bangladesh not only lacked enough food grains in its stock, but the administration was unable to arrange movement of food grains to remote country sides promptly. Though the government setup mass feeding centers in rural and semi urban areas, the situation turned precarious and thousands died. During 1977 and 1978, there was crop failure in Bangladesh due to prolong drought followed by floods especially in the northern region of the country. The greater Rangpur in general and Kurigram and Lalmonirhat in particular were affected by crop failure. The government took serious note of it and prevailed upon WFP to do everything possible to avert another famine. I used to visit the affected areas every month and kept the management abreast of the situation. WFP had supported the government in providing food grains to low income people, landless famers and laborers families every month without interruption. WFP made similar arrangements to families affected by “lathyrism”, a disease that gradually de-capacitated the lower part of human bodies, in certain areas under Rajshahi and Kushtia regions. The very timely pre-emptive actions of the government successfully averted a famine in 1979. During this period and in subsequent years I had crisscrossed the country to monitor WFP projects. This was a rewarding experience. During my assignment in Eritrea I was left with enough time due to the deadlock resulted from the seizure of WFP food commodities by the government. I started writing about major incidents, events and about my interaction with people, government officials and media personnel in different countries. I made some progress and decided to continue during my days in retirement. However, once I stepped into retirement, I was attracted to changing political landscape in the United States. Barak Obama, an African American, entered the presidential race. He attracted large crowds beyond ethnic and racial divide and promised them a better future. People believed Barak Obama and elected him as the President of the United States. This was the first time in the history of the United States an African-American defeated white indomitable adversaries and moved to the White House. I followed the events very closely and began writing to the newspapers in Bangladesh and in Pakistan. My debut in journalism was exciting.
Title
My Days with the United Neissens World Food Program
আবদুর রহমান চৌধুরীর জন্ম ১৮৯৬ সালে ২৯ জুলাই এবং তিনি প্রায় বিরাশি বছর বয়সে পরলোকগমন করেন ১৬ অক্টোবর, ১৯৭৮ সালে। তিনি প্রথম মহাযুদ্ধে যোগ দিয়ে মেসোপটেমিয়ার রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন। প্রথম মহাযুদ্ধের সময় করাচীর সেনা ছাউনিতে হাবিলদার কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে তাঁর প্রথম পরিচয় হয় এবং অল্পকালের মধ্যেই তা গভীর বন্ধুত্বে পরিণত হয়। তিনি অতি নিকট থেকে নজরুলের সাহিত্য সাধনা লক্ষ্য করেন এবং এ বিষয়ে তাঁর একজন প্রধান উৎসাহদাতা ছিলেন। পল্টন ভেঙ্গে দিলে ১৯২০ সালে দেশে ফিরে এসে এদেশ থেকে ব্রিটিশ বিতারণের উদ্দেশ্যে তিনি একটি সন্ত্রাসবাদী দলে যোগদান করেন। তিনি সেলবরষ সাম্যবাদী লাইব্রেরি এবং সেলবরষ বযস্ক পাঠচক্রের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। আবদুর রহমান চৌধুরীর পুত্র খলিল চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯২৭ সানের ১ জানুয়ারি। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ইকবাল হলের ছাত্র ছিলেন। তিনি বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারিতে ১৪৪ ধারা ভাঙ্গার মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। ছাত্রাবস্থাতেই তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ছিলেন। সে সময়ে ঢাকায় তিনি সাংবাদিকতার সাথে জড়িত ছিলেন। ছাত্রজীবন শেষ করে তিনি আইন ব্যবসায় যোগ দেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। উনিশ'শ ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে নিজ এলাকায় জনগণের জন্য কাজ করার উদ্দেশ্য নিয়ে নিজ জেলা-সুনামগঞ্জে বসবাস শুরু করেন এবং সুনামগঞ্জ বারে আইনজীবী হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নৃশংসভাবে নিহত হওয়ার পর জনাব খলিল চৌধুরী কারারুদ্ধ হন এবং ১৯৭৬ পর্যন্ত কারাবরণ করেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর জীবন নিয়ে গবেষণা করছিলেন এবং 'দি লাস্ট উইল' নামে বঙ্গবন্ধুর জীবনভিত্তিক একটি নাটক লিখছিলেন। ১৯৯৩ সনে নাটকটি লেখার শেষ পর্যায়ে লেখার টেবিলেই হৃদরোগে আক্রান্ত হন। এর ফলশ্রুতিতে প্যারালাইসিস হয়ে প্রায় বাকশক্তিহীন অবস্থায় শেষ জীবন অতিবাহিত করেন। তিনি ২০০৫ সনের ১৫ আগস্ট পরলোকগমন করেন। এই বইয়ের শিকার কাহিনীগুলো শুধু অ্যাডভেঞ্চার কাহিনী হিসেবেই নয়, সামাজিক ইতিহাসেরও এক মূল্যবান দলিল। পরিবেশ বিপর্যয়ের যে ঘটনাটি বিগত কয়েক দশকে ঘটেছে, এ বইটি তারও একটি প্রামাণ্য দলিল।