clearence-full-logo

Ends in

00 : Days
00 : Hrs
00 : Min
00 Sec
Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
সাগরপুরীর রহস্য image

সাগরপুরীর রহস্য (হার্ডকভার)

মৃত্যুঞ্জয় রায়

TK. 400 Total: TK. 280
You Saved TK. 120

30

সাগরপুরীর রহস্য
superdeal-logo

চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

00 : 00 : 00 : 00

সাগরপুরীর রহস্য (হার্ডকভার)

TK. 400 TK. 280 You Save TK. 120 (30%)
কমিয়ে দেখুন
tag_icon

চলছে বর্ষসেরা অফার ক্লিয়ারেন্স সেল! থাকছে বইয়ে ৭০% ও পণ্যে ৭৮% পর্যন্ত ছাড়!

book-icon

Cash On Delivery

mponey-icon

7 Days Happy Return

Clearance sales offer Detail page banner image

Frequently Bought Together

plus icon plus icon equal icon
Total Amount: TK. 595

Save TK. 225

Similar Category eBooks

বইটই

Product Specification & Summary

বেলুনে চড়ে সাগর পাড়ি

বেলুনে হিলিয়াম গ্যাস ভরলেই তা হালকা হয়ে উপরে উঠতে থাকে। এমন একটা ফোলানো বেলুনে চড়ে বিশাল বিশাল সাগর পাড়ি দেয়ার কথা ভাবলেই গা শিউরে ওঠে। মাঝ সমুদ্রে যদি গ্যাস ফুরিয়ে যায় বা বেলুন ফুটো হয়ে যায়। কিংবা ঝড় ওঠে! নির্ঘাত মৃত্যু। তাই বলে তো আর অভিযাত্রীরা হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকতে পারে না। চেষ্টা চলছিল অনেকদিন ধরেই। কিন্তু ১৯৭৮ সালের ১১ আগস্ট আমেরিকান বিমান চালক ম্যাক্সি অ্যান্ডারসেন, বেন আবরুজো এবং ল্যারি নিউম্যান সর্বপ্রথম গ্যাসভর্তি হিলিয়াম বেলুনে চড়ে সফলতার সাথে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন। এরপর থেকেই শুরু হয় অন্যান্য মহাসাগর বিজয়ের পালা। ১৯৮১ সালের ১২ নভেম্বর ওরাই আবার সফলভাবে পাড়ি দেন প্রশান্ত মহাসাগর। কিন্তু এবার আর তিনজন নয়, মাত্র একজন। আমেরিকান বিমান বাহিনীর পাইলট ক্যাপ্টেন জো কিটিংগার প্রথম একাকী হিলিয়াম বেলুনে চড়ে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন। ভাবতে পারো, ওর সাহস কত? তবু না হয় মানলাম যে সে পুরুষ মানুষ। কিন্তু কোনো মেয়ে যদি এ কাণ্ড করে বসে? হ্যাঁ, সত্যিই একজন সুইডিশ মেয়ে পের লিন্ডস্ট্র্যান্ড ১৯৮৭ সালের ৩ জুলাই গরম বাষ্পের বেলুনে চড়ে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে সে গৌরব অর্জন করেন। তিনি আবার ১৯৯১ সালের ১৭ জানুয়ারি অতিক্রম করেন প্রশান্ত মহাসাগর। জাপান থেকে বেলুনে চড়ে তিনি প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর দিয়ে ৬,৭০০ মাইল পাড়ি দিয়ে পৌঁছান আর্কটিক কানাডায়। তার বেলুনের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৪৫ মাইল। সাগরের দেব দেবী
সাগর শাসন করে দেব দেবীরা। তাদের ইচ্ছেতেই সাগরে ঝড় ওঠে, তাদের তুষ্ট করতে পারলে সাগর আবার শান্ত হয়ে যায়। দেব দেবীরা সন্তুষ্ট থাকলে জেলেদের জালে প্রচুর মাছ ওঠে, সাগরে জেলেরা কোনো বিপদে পড়ে না। দেব দেবীরাই সাগরে বিপদে পড়া মানুষদের বাঁচায়। প্রাচীনকালে মহাশক্তিশালী সাগর নিয়ে এরকম অনেক পৌরাণিক কাহিনির প্রচলন ছিল। সব পৌরাণিক কাহিনির মধ্যে গ্রিক পুরাণে সাগরের বেশ কিছু দেব দেবীর বর্ণনা রয়েছে। গ্রিক পুরাণে সাগরের দেব দেবীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পসিডোন। সে হলো সমুদ্র, ভূমিকম্প আর ঘোড়ার দেবতা। সে ছিল দেবতা জিউস ও হেডেসের ভাই। ওরা তিন ভাই মিলে বিশ্বের সব সৃষ্টিকে তিন ভাগ করে নিয়েছিল। দেবতা জিউস শাসন করবে আকাশ, হেডেস শাসন করবে মর্ত্য বা স্থল এবং পসিডোন শাসন করবে জলরাশি বা সমুদ্র। গ্রিক পুরাণে আর এক সমুদ্র দেবতার পরিচয় পাওয়া যায়। তার নাম ওশেনাস। ওশেনাস হলো ইউরেনাস ও গিয়ার পুত্র। আর এক প্রাচীন দেবতা নিরিয়াসকে বলা হয় ‘ওল্ড ম্যান অব দ্য সি’ বা সাগরের বুড়া লোক। সে ছিল পন্টাস ও গিয়ার পুত্র। যখন পৃথিবীর গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয় তখন তার জন্ম হয়। সে ছিল গভীর সাগরের শাসক। সাগরের তল থেকে সে বেরিয়ে নাবিকদের সাহায্য করত আর উপদেশ দিত। গ্রিক পুরাণে প্রোটিয়াস ও ট্রাইটন নামেও দেবতার পরিচয় পাওয়া যায়। ট্রাইটন ছিল অর্ধেক মানুষ ও অর্ধেক মাছ। সাগরেই থাকত সে, তবে মাঝে মধ্যে স্থলেও উঠে আসত। ট্রাইটন ছিল পসিডোনের পুত্র। গ্রিকদের বিশ্বাস, সাগরের উত্তাল ঢেউয়ের মাথায় সে চড়ে বেড়াত। পলিনেশিয়ার দ্বীপগুলোতেও সাগর খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই তাদের বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনিতেও রয়েছে সাগর নিয়ে নানা কাহিনি। তাদের একদল বিশ্বাস করে দেবতারাই সাগর সৃষ্টি করেছেন। অন্যদল মনে করে, বিরাট এক আদি অক্টোপাসের পেটের থলি ফেটে সাগরের জন্ম হয়। তাদের বেশ কিছু পৌরাণিক কাহিনিতে সমুদ্র দেবতা অ্যাডোরোর উপস্থিতি দেখা যায়।
জাপানি পৌরাণিক কাহিনিতে অবশ্য সাগরের অনেক দেব দেবীর উল্লেখ আছে। কিন্তু সবার মধ্যে তারা ও-ওয়াতা-সু-মি দেবতাকে বড় মনে করে। তাকে মনে করে সামুদ্রিক স্রোতের দেবতা। অন্য দিকে শিও-জুসিকে বলা হয় মাছ ও সাগরের দেবী। ওয়ানি নামে তার এক দূতের পরিচয়ও পাওয়া যায় জাপানি পুরাণে। চীনা পৌরাণিক কাহিনিতে তিয়েন হাউকে বলা হয় সমুদ্র দেবী। তিয়েন হাউ নামের সেই বালিকা দেবী বাস করে সাগরের মধ্যে মি চৌ এর নির্জন দ্বীপে। সে অন্য মানুষের মতোই সাধারণ এক বালিকা। সেই বালিকার ছিল চার ভাই। সবাই ছিল নাবিক। একদিন তার ভাইয়েরা সাগর অভিযানে বেরিয়ে আর ফিরে এলো না। এতে তিয়েন হাউ মুষড়ে পড়ল। জ্ঞান ফিরে এলে সে এতটাই বিহ্বল হয়ে পড়ল যে সবাই ভাবল সে হয়তো আর বাঁচবে না। তিয়েন আবার জ্ঞান হারাল। কিছুক্ষণ পরই তার তিন ভাই ফিরে এলো এবং বলল যে তারা এক ভীষণ ঝড়ের মুখে পড়েছিল। তাদের নৌকা ডুবে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ তারা দেখতে পায়, তাদের ছোটবোন তিয়েন হাউ সেখানে উপস্থিত হয়েছে। বোনকে হঠাৎ দেখে ওরা অবাক হয়ে যায়। রহস্যজনকভাবে ওদের বোন ওদের রক্ষা করে। চতুর্থ ভাইকে এখনো ওর বোন নিশ্চয়ই খুঁজছে। ওকে বাঁচাতে পারলেই ওর জ্ঞান ফিরে আসবে। ও বেঁচে উঠবে। অবশেষে চতুর্থ ভাইও ফিরে এলো। তিয়েন হাউয়ের মৃত্যুর পর জাপানিরা মনে করত সে হয়েছিল স্বর্গের রানি। পানির নিচে পাহাড়
তুমি কখনো ওগুলো দেখতে পারবে না, কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য যে সাগরের পানির নিচে যত পাহাড় পর্বত আছে তত পাহাড় উপরে নেই। সাগরের প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ পাহাড়ই আছে পানির নিচে লুকিয়ে। ওগুলো কখনো দেখা যায় না। আর একভাগ শুধু পানির উপরে চূড়া তুলে দাঁড়িয়ে আছে, ওসব পাহাড়ের বেশির ভাগই পানির তলে। স্থলভাগের পাহাড়ের ঢালগুলোকে আমরা বলি ভ্যালি বা উপত্যকা, আর পানির নিচের পাহাড়ের ঢালগুলোকে বলা হয় ট্রেঞ্চ বা খাড়ি। এসব খাড়িই হলো সাগরের গভীরতম প্রদেশ। সাগরের নিচে কোনো কোনো খাড়ির গভীরতা এত বেশি যা উপরের পৃথিবীতে নেই। তেমনি সাগরের নিচে যেসব পাহাড় লুকিয়ে আছে তার কোনো কোনোটির উচ্চতা এভারেস্ট পর্বতের চেয়েও বেশি। তার মানে হলো, পৃথিবী সবচেয়ে উঁচু পাহাড়টা কিন্তু সাগরেই, স্থলে নয়। তাহলে তো বুঝতেই পারছ যে এ গ্রহে সবচেয়ে উঁচু পর্বত মাউন্ট এভারেস্ট নয়, অন্য আর একটা। সেটার নাম কি জানো? ওর নাম মুনা কিয়া। হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে ওই পর্বতের অবস্থান। মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা ৮৮৪৮ মিটার বা ২৯,০৩৫ ফুট, আর মুনা কিয়ার উচ্চতা ৯৪৪৯ মিটার বা ৩১,৭৯৬ ফুট। এ পাহাড়ের ১৮,০০০ ফুট রয়েছে পানির নিচে আর পানির উপরে রয়েছে ১৩,৭৯৬ ফুট। এর পাশেই আর এক দৈত্য পাহাড় রয়েছে, তার নাম মুনা লাও। সেটার উচ্চতা মুনা কিয়ার চেয়ে বেশি না হলেও আয়তনে মুনা কিয়ার চেয়ে বেশি। তাই ওটাকে বলা হয় এ গ্রহের দৈত্য পাহাড়। পানির নিচে প্রচণ্ড ভূমিকম্পের ফলে এসব পাহাড় গঠিত হয়। তোমরা হয়তো অনেকেই জানো, আন্দিজ হলো পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বত শ্রেণি। কিন্তু জানলে অবাক হবে যে কথাটা সত্যি নয়। পৃথিবীর ওপরে আন্দিজ পর্বতমালা দীর্ঘতম। কিন্তু সাগরের তলে রয়েছে এর চেয়েও অনেক লম্বা এক পর্বত শ্রেণি। আন্দিজ পর্বত শ্রেণীর দৈর্ঘ্য ৪৩০০ মাইল আর সাগরের নিচে মিডওশেনিক ব্রিজের দৈর্ঘ্য ৪০৩৯০ মাইল।
শয়তানের সমুদ্র
আটলান্টিক মহাসাগরে তিনটি দেশের মাঝে একটা ত্রিভুজ এলাকা আছে। সে এলাকাটি নিয়ে রহস্যের কোনো শেষ নেই। অনেকেরই ধারণা, ওই এলাকা দিয়ে জাহাজ, বিমান প্রভৃতি যাওয়ার সময় রহস্যজনক কারণে অনেক জাহাজ বা বিমান হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে যায়। এগুলোর কোনো চিহ্নও আর পরে খুঁজে পাওয়া যায় না। এমনকি ওতে যেসব মানুষ থাকে তাদেরও কোনো খোঁজ পাওয়া যায় না। সেজন্য সাগরের এ অঞ্চলটির নাম দেয়া হয়েছে ‘শয়তানের সমুদ্র’, ‘আতঙ্কের সমুদ্র’, ‘হারিয়ে যাওয়া জাহাজের কবরখানা’, ‘বিদ্যুৎ ত্রিভুজ’ ইত্যাদি। তবে আসল নাম হলো বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। বারমুডা ট্রায়াঙ্গাল আটলান্টিক সাগরের একটি ত্রিভুজ এলাকা। এই ত্রিভুজের একটি বাহু আমেরিকার ফ্লোরিডা থেকে বারমুডা দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত, আর একটি বাহু বারমুডা থেকে পুয়ের্টোরিকো এবং তৃতীয় বাহুটি পুয়ের্টোরিকো থেকে বাহামা দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই ত্রিভুজ এলাকাটির আয়তন হলো প্রায় ২৪ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার। ভিনসেন্ট গ্যাডিস ১৯৬৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরগসি সংবাদপত্রে ‘ইনভিজিবল হরাইজন’, ‘দ্য ডেডলি বারমুডা ট্রায়াঙ্গল’ ইত্যাদি শিরোনামে বেশ কিছু কল্পনাপ্রসূত অলৌকিক লেখা লেখেন। আতঙ্কের সূত্রপাত ওখান থেকেই। এরপর চার্লস বেরলিতজ বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের ওপর একটা বই লেখেন, ১৯৭৫ সালে বইটি প্রকাশের পর হৈ হৈ পড়ে যায় এই রহস্যময় ট্রায়াঙ্গল নিয়ে। এ বইতে তিনি লিখেছেন, ১৯৪৫ সালের আগে পর্যন্ত নাকি বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এলাকায় ৫০টির মতো জাহাজ এবং ২৮টির মতো বিমান নিখোঁজ হয়েছে। ১৯৪৫ সালের পর নিখোঁজ হয়েছে প্রায় ৮০টি। ঘটনাগুলো সম্বন্ধে রহস্য এই যে, নিখোঁজ হওয়া জাহাজ বা বিমানের নাকি কোনো ধ্বংসাবশেষও খুঁজে পাওয়া যায় না। ট্রায়াঙ্গল এলাকার সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর ঘটনা হলো ১৯৪৫ সালের ডিসেম্বরে এখানে আমেরিকান নৌবাহিনীর ৫টি বিমান নিখোঁজ হওয়া।
শয়তানের সমুদ্র বা বারমুডা ট্রায়াঙ্গল নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে তাই একধরনের অলৌকিক বিশ্বাস জন্ম নেয় এবং প্রচারণা ও গুজবে তা ফুলে ফেঁপে ওঠে। সাধারণ মানুষদের ধারণা ছিল ওখানে এক শয়তানের রাজত্ব। সেই শয়তানেরই কারসাজি ওগুলো। কিন্তু আসলে কি সেগুলো শয়তানের শয়তানি না অন্যকিছু? কেউ কেউ ওখানে অন্য আর এক ডাইমেনশন বা মাত্রার অস্তিত্ব নিয়েও সংশয় প্রকাশ করে। কিন্তু পরবর্তীতে লরেন্স কুকের লেখা ‘দি বারমুডা ট্রায়াঙ্গল : মিস্ট্রি সলভড’ বইটি প্রকাশের পর এসব গুজবের শেকড় কাটা পড়তে থাকে। বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এলাকায় বিমান ও জাহাজ নিরুদ্দেশ হওয়ার ঘটনা সত্য। তবে সেটা পৃথিবীর অন্য এলাকাতেও ঘটে। ১৯৭৬ সালে ২৮টি জাহাজডুবির মধ্যে মাত্র ৬টি জাহাজ ডোবে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এলাকায়। যেখানে ওই এলাকায় গড়ে বছরে প্রায় দেড় লক্ষ জাহাজ চলাচল করে সেখানে এই দুর্ঘটনার পরিমাণ নিতান্তই নগণ্য। বাস্তবে পরে অনেক বিশ্লেষণ করে প্রমাণ করা হয়েছে, ওটা আসলেই একটা ভাঁওতাবাজি। সেটাও বোধহয় আর এক শয়তানের শয়তানি।
Title সাগরপুরীর রহস্য
Author
Publisher
ISBN 9789849895909
Edition 1st Published, 2024
Number of Pages 64
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off
Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

সাগরপুরীর রহস্য

মৃত্যুঞ্জয় রায়

৳ 280 ৳400.0

Please rate this product