Many visitors have travelled in many pans of the world having different linguistic people. And they have put down their diverse expedences. They had left their home orly or account of acquiring knowledge and for a thirst for the unknown. Tourism provides valuable sources of information in wriuna nationa history. Man has un urhuined thirst for knowledge about life and universe. As he lives in a very scanty sphere around him, his thirst for knowing can not suit with it. Annada Shankar Ray, sub divisiona Magistrate, Kushtia said that during his twenty month job (1934-56), 'once I thought I would live permanently in Kushtia after my rzurement. This place is in the middle of Bangladesa People are amicable, There are good relations between the Hindus and the Maskims. This place is alsn influenced by Bual fakirs and stoics. It is the place of Rabindranath at Saclatca and Fakir Lalor at Cheuria. The daily used rough dialect is a so nice The drawings which have beer manifested by standard literary style of Bangia, also ricety of local dialects have been revealed by their intellect and culture. With the wafling of North- Himalyan monsoon air and cold air from the Sauth. sweet tune of Bauls one string violin, harvest of Autarum and its happiness among people have thei festivals, content, plain, poems, literature, theatre, dances, sones, colpurn ma, chariot jounaey and in their cultural activities they have their owa progress cham other districts. To visitors, this district seems "Sundar Kushtia
১৯৭৩ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়া শহরে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা অধ্যক্ষ মুহম্মদ আমজাদ হোসেন, সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া। মাতা মিসেস আম্বিয়া হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র শিক্ষিকা, কলকাকলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কুষ্টিয়া। ড. হাসনায়েন বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতি, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, লালন একাডেমি, বন্ধু সংগঠন ব্যাচ ’৮৮ কুষ্টিয়ার জীবনসদস্য ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। প্রকাশনা সংস্থা কণ্ঠধ্বনি-র স্বত্বাধিকার। কবে কখন কোনো জিনিসের আরম্ভ কী করে হয়- তা বলা কঠিন। সেই আরম্ভকালটি রহস্যে আবৃত থাকে। কিন্তু মন হঠাৎ কেন বিদ্রোহী হয়ে কর্মজগত থেকে ভাবজগতে প্রবেশ করেছে, আজ আর তা সঠিক বলতে পারবো না। শুধু অস্পষ্ট মনে পড়ে, ছন্দ মেলাবার আনন্দ-প্রয়াসে লিপ্ত আমাদের শৈশবের দিনলিপি। ভবিষ্যতে লেখালেখি হবে আমাদের জীবনের প্রধান আরাধ্য, তা আগে কখনো বুঝতে পারিনি। ইতিহাস-ঐতিহ্যের শেকড় খুঁড়তে গিয়ে আমার একান্ত ইচ্ছা জেগেছে, আমার শেষ জীবন কাটুক কুষ্টিয়া জেলার নিভৃত পল্লীতে; যেখানে মানবতা, মানবপ্রেম, শ্রদ্ধা, কোমল হদয়ের ভালোবাসা, মাটির গন্ধ আমাকে মুগ্ধ করে যাবে অবিরাম।...