ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কখা It gives me a great pleasure t write a few words about the book `Aladdin's Real Lamp : science and technology' written by prof. Dr. M. Shamsher Ali, President, Bangladesh Academy of Sciences whom I have known as an active fellow of the Academy of Sciences for the Developing World(TWAS) for a long time. Firstly about the title of the book. We talk of Aladdin's Lamp which children have known throughout the ages as a magical one with powers to do anything. Little do we realize that today that lamp has really returned with the name of science and technology. If one notices the unprecedented progress of science and technology over the last few decades following the second world war, one is bound to conclude that science and technology has transformed our thoughts and actions in bringing the world to where it is now. It has brought in a new renaissance, so to say and very rightly assumed the role of an instrument of change for our societies. The author has covered almost all aspects of science and technology that gave to it the power it has today. He has not bothered the reader with equations and tables but has communicated the powers of science through stories. Although the context in the book is Bangladesh and the subcontinent, much of what has been said is relevant to the need for science and technology in many developing countries. I am glad that prof.Ali could grasp the spirit of politicians and scientists in India to make science and technology the strength of India today. If other countries proceed on the right path highlighted by the author, they can also use science and technology in the role of Aladdin's Lamp, which this time has become a real lamp with power and vigor. I congratulate the anther on his writing this book and wish it a very large circulation.
বিশিষ্ট পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী ১৯৬১ সালে ঢাকায় আনবিক শক্তি কমিশনে সায়েন্টিফিক অফিসার পদে যােগ দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮২ সাল পর্যন্ত তিনি এ প্রতিষ্ঠানের নানা পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। এর পাশাপাশি অসামান্য একাডেমিক ক্যারিয়ারের স্বীকৃতিস্বরূপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭৩ সালে তাকে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অনারারি প্রফেসর-এর বিরল সম্মানে ভূষিত করে। পরবর্তীতে ১৯৮২ থেকে দু-যুগ তিনি এ বিভাগের নিয়মিত অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় তার একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ। তিনি ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য। সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। বিজ্ঞানের জগতে খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব প্রফেসর শমশের আলী বিশ্বের তিনটি সায়েন্স একাডেমির ফেলাে-ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্স, একাডেমি অব সায়েন্স অব দি ইসলামিক ওয়ার্ল্ড এবং বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স (প্রেসিডেন্ট : ২০০৪-২০১২)। তিনি বাংলা একাডেমির একজন ফেলাে। বিজ্ঞানভাবনা প্রসারে সদা-উৎসাহী ড. আলী টানা এক যুগ বিটিভি-তে বিজ্ঞান বিচিত্রা ও নতুন দিগন্ত নামে দুটি নতুন ধারার শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন। বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ে সিরিজ লেকচার প্রদান করেন বিবিসি-তে। বৃহত্তর জনগােষ্ঠীর মাঝে বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করে তােলার স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্স ও ইতালির থার্ড ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অব সায়েন্টিফিক অর্গানাইজেশনের সম্মাননা। | বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি ভূষিত হয়েছেন বহু গুরুত্বপূর্ণ সম্মাননা ও পুরস্কারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হরিপ্রসন্ন রায় স্বর্ণপদক, বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স স্বর্ণপদক, জগদীশ চন্দ্র বসু স্বর্ণপদক এর অন্যতম। দেশে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের প্রথমসারির সায়েন্টিফিক জার্নালগুলােতে প্রকাশিত হয়েছে তার অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশনা। এছাড়াও বিজ্ঞান, গণিত ও ইসলাম নিয়ে লিখেছেন বেশ কয়েকটি আলােচিত গ্রন্থ। আল্লামা শমশের আলী এমন একজন মানুষ-চেনা ছকের বাইরে এসে যিনি দেখতে শিখেছেন মানুষ ও প্রকৃতিকে। বন্ধু ও কাছের মানুষেরা তাকে অভিহিত করেন A man with a large antenna বলে। বিজ্ঞানের পাশাপাশি কবিতা, সংগীত, সাহিত্য ও ধর্ম তার বিশেষ আগ্রহের বিষয়।