ফ্ল্যাপে লিখা কথা ওয়াশিংটনে উগ্রপন্থীরা যখন ইরানে আমেরিকান আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে, ১৯৫৩ সালের সিআইএ-র অভ্যুত্থানের কাহিনী এর অসংখ্য সতর্কতামূলক ঘটনাসহ অন্য যেকোনও সময়ের চেয়ে ঢের বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে । অল দ্য শাহ’জ মেন ইরানের একমাত্র গণতান্ত্রিক সরকারের পতন ঘটানো গোয়েন্দা অপারেশনকে সজীব করে তুলেছে।সেই অভ্যুত্থান শাহর অধীনে এক নিপীড়নকারী শাসকের উত্থানের পথ খুলে দিয়েছে, মুসলিম মৌলবাদের উত্থান ত্বরান্বিত করেছে, মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকা বিরোধিতাকে ইন্ধন যুগিয়েছে আর ইরানকে ইচ্ছেমতো রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে সহিংসতাক কাজে লাগানোর বিপদকে তুলে ধরেছে। ওয়াশিংটন পোস্ট ও দ্য ইকোনমিস্ট কর্তৃক বছরের অন্যতম সেরা বই হিসাবে নির্বাচিত। আপনি যদি ইরাকে আমেরিকান হামলাকে বাস্তবতার প্রেক্ষিতে স্থাপন করতে এবং এর পর কী ঘটতে চলেছে তার প্রস্তুতি নিতে চান তাহলে এই বইটি আপনাকে পড়তেই হবে।
সূচিপত্র * ২০০৮ সালের সংস্করণের ভূমিকা * ভূমিকা * কৃতজ্ঞতা স্বীকার * প্রয়োগ সংক্রান্ত টীকা * ১. শুভসন্ধ্য, মিস্টার রুজভেল্ট ২. নিয়তিকে অভিশাপ ! ৩. জাতির শেষ রক্তবিন্দু ৪. তেলের তরঙ্গ ৫. প্রভুর নির্দেশ ৬ সর্বত্র অদৃশ্য শত্রু ৭. আপনি জানেন না ওরা কত খারাপ ৮. অতিচতুর প্রবীণ পুরুষ ৯. নির্বোধ ব্রিটিশ ১০. সব গুছিয়ে কাজে নেমে পড়ো! ১১. আমি জানতাম! ওরা আমাকে ভালোবাসে! ১২. দানবীয় বেড়ালের মতো আওয়াজ * উপসংহার * তথ্যসূত্র * গ্রন্থপঞ্জী
Title
অল দ্য শাহ’জ মেন : আমেরিকান অভ্যুত্থান ও মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের উৎস
অনুবাদক শওকত হােসেন-এর আদি নিবাস চট্টগ্রাম জেলার পরাগলপুর গ্রামে। বাবার বিচার বিভাগীয় চাকরির সুবাদে দেশের বিভিন্ন শহরে কেটেছে বাল্য ও কৈশাের। বই পড়ার অদম্য নেশা পেয়েছেন বই প্রেমী মায়ের কল্যাণে। ১৯৮৫ সালে রানওয়ে জিরাে-এইট অনুবাদের মাধ্যমে হঠাৎ করেই লেখালেখির শুরু শওঁকত হােসেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে মাস্টার্স করেছেন। বর্তমানে একটি বেসরকারী ব্যাংকে কর্মরত।