“হাউ টু স্পীক ইংলিশ ফ্লোয়েন্টলি বুক-১” বইটির প্রথমের কিছু অংশঃ How to Speak English Fluently What is Fluent Speaking? (সাবলীল কথা-বলা বলতে কী বুঝায়?) * কারাে কারাে ধারণা সাবলীলভাবে বা অনর্গল ইংরেজি বলতে পারা মানে । হচ্ছে কেবল দ্রুত শুদ্ধভাবে বা আংশিক শুদ্ধভাবে ইংরেজি বলতে পারা। কিন্তু এই ধারণা ঠিক নয়। কেবল দ্রুততার সাথে একটির পর একটি ইংরেজি শব্দ উচ্চারণ করলেই তাকে সাবলীল কথা-বলা বলা যায় না। এমনকি নির্ভুল ইংরেজি বলেও অনেকে কথা বলায় সাবলীল হতে পারে না। শুধু বাক্যের নির্ভুলতা নয়, উপযুক্ত। | মুহূর্তে উপযুক্ত প্রকাশভঙ্গিতে উপযুক্ত বাক্যটি বলতে হবে, যাতে যে ভাবটি যে। আবেগ নিয়ে প্রকাশ করার ইচ্ছা ছিল তা পুরােপুরিভাবে প্রকাশ করা যায় । আর | একেই বলে সাবলীল ইংরেজি বলা। এই দিক থেকে ভাবলে বলা যায় শুধু ইংরেজিতে কেন, বাংলাতেও অনেকে সাবলীলভাবে কথা বলতে পারে না। শুধু মুখে কথার খই ফুটালেই হবে না, এক্ষেত্রে অন্য কয়েকটি অত্যাবশ্যক বিষয়কে | সর্বদা মনে রাখতে হবে : কথা বা বাক্য গঠনগত দিক থেকে নির্ভুল হওয়া চাই। | যে-ভাব প্রকাশ করার জন্য যে-বাক্যটি দরকার সে-ভাব। প্রকাশের ক্ষেত্রে ঠিক সেই-বাক্যটি বলতে পারা চাই।
How to Speak English Fluently Book-1 বিশেষ বিশেষ আবেগ প্রকাশের ক্ষেত্রে বাক্যরীতির এবং স্বরের ব্যবহার কেমন হওয়া উচিত সে সম্বন্ধে সম্যক ধারণা থাকা চাই। কথা বলার মাঝে যেখানে থামা উচিত বেশি জানার (বা সেরূপ ভান করার) কারণে তা অগ্রাহ্য করে কেবল গড়গড় করে কিছু বুলি মুখে আওড়ানাে যাবে না। বক্তব্যকে সুন্দর করার জন্য তার সাথে প্রয়ােজনীয় পরিমাণ নীরবতার সংমিশ্রণ ঘটাতে হবে। কথা বলার মাঝে সঠিক বাক্যটি হাতড়াতে হাতড়াতে অনর্থকভাবে থেমে থাকা বা আমতা আমতা করা যাবে না । কথা বলার এমন দক্ষতা এবং অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে যে, একথা কেউ যেন বুঝতে না পারে যে আপনি খুব কষ্টে ইংরেজি বলছেন। এই বইয়ের উদ্দেশ্য হল পাঠককে উপরােক্ত অর্থে সাবলীলভাবে ইংরেজিতে কথা বলার কিছু পুরােপুরি প্রয়ােগধর্মী কৌশল উপহার দেয়া। এটা আশা করা যায় যে, এই বইটি পাঠ করার পর আপনার ইংরেজি বলার ক্ষমতা আগের চেয়ে কমপক্ষে দশগুণ বেড়ে যাবে। Prerequisites (পূর্বশর্ত)। এই বইটি পড়ে পুরােপুরি লাভবান হতে হলে পাঠককে আগে থেকেই কিছুটা ইংরেজি জানতে হবে । H.S.C. পর্যায় অতিক্রমকারী পাঠকের জন্য বইটি সত্যই কাজ দিবে । তবে এর চেয়ে নিম্নতর শিক্ষাগত যােগ্যতার কোনাে ব্যক্তি এই বইটি পড়তে চাইলে তাকে প্রথমে A High Level English Course Book-1 বইটি পড়ে নিতে। পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে। তারপর অবশ্য A High Level English Course Book-2 এবং A Passage to the English Language-বই দু’টি এই Flap of this book: This book proves that Spoken English is virtually different from Written English, and that one needs to speak like the English if one wants to win by speaking. This is the best choice of the modern student, executive, and teacher. Content of This Book: * Tactic –1 * Tactic-2 * Tactic-3 * Tactic – 4 * Tactic –5 * lactic – 4 * Tactic – 6
প্রখ্যাত লেখক এস. এম. জাকির হুসাইন এর বই সমগ্র ইংরেজি ভাষা থেকে শুরু করে সাহিত্য, ইতিহাস, আধ্যাত্মিকতা, ম্যানেজমেন্ট, গণিত, দর্শন, যুক্তিবিদ্যা, ধর্মতত্ত্ব, সমাজবিজ্ঞান, মনস্তত্ত্বসহ নানাবিধ বিষয়ের উপর লিখিত। মাত্র ২৩ বছর বয়সে লেখালেখি শুরু করা এস. এম. জাকির হুসাইন এর বই সংখ্যা এখন ৩৬০। বিভিন্ন বিষয়ে, বিশেষ করে ইংরেজি ভাষাশিক্ষায় তার বইগুলো বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়। প্রগতিশীল আধ্যাত্মিকতায় বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী লেখকদের একজন এস. এম. জাকির হুসাইন এর জন্ম ১৯৭১ সালের ৩১শে অক্টোবর, খুলনা জেলার এক ছোট্ট গ্রামে। বাবার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে শিশু বয়সেই জ্ঞানচর্চা আর লেখালেখিতে উদ্বুব্ধ হন তিনি; অনানুষ্ঠানিকভাবে লেখালেখি শুরু করেন ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকেই। পড়ালেখায় তিনি ছিলেন দুর্দান্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সে এম.বি.এ এবং এমফিল সম্পন্ন করেন। এছাড়াও তার ফলিত ভাষাবিদ্যায় মাস্টার্স ডিগ্রী আছে, এম.এস.সি করেছেন কম্পিউটার সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়েও। এস. এম. জাকির হুসাইন এর বই সমূহ ছোট-বড় সব বয়সের মানুষের জন্য পাঠোপযোগী। কর্মজীবনে শিক্ষকতা, ম্যানেজমেন্ট কনসালটেন্সি এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ করলেও লেখালেখিই তার মূল আকর্ষণ। ভাষার উপর দারুণ দখল থাকায় ইংরেজি ভাষা শিক্ষা, ব্যাকরণ, শ্রবণ এবং লিখিত দক্ষতার উপর তিনি অসংখ্য বই লিখেছেন। ভাষা শিক্ষার বইয়ের পাশাপাশি ‘বাংলাভাষা পরিক্রমা’, ‘ধ্যানের শক্তি ও নবজীবন’, ‘অন্ধকারের বস্ত্রাহরণ’ (দুই খণ্ড), ‘গোপন মৃত্যু ও নবজীবন’ ( দুই খণ্ড) ইত্যাদি বইও তার বই সমূহের মাঝে অত্যন্ত জনপ্রিয়।