ভূমিকা বর্তমান সময়ে রান্না একটি আর্ট বা শিল্প। আর ভালো রাঁধুনির গুরুত্ব সর্বত্র। রান্নার উপর তিনটি বই আমার প্রকাশিত হয়েছে। বই তিনটি হলো: মাইক্রোওভেনে রান্না, শিশুদের পুষ্টিকর টিফিন, টেস্টি স্ন্যাকস্ রেসিপি। বই তিনটি সর্বমহলে প্রশংসিত হওয়ার কারণেই 'রকমারি আমিষ-নিরামিষ রান্না' বইটি লেখা হলো। আশা করি আগের বইগুলোর মত বর্তমান বইটিও পাঠকপ্রিয়তা পাবে। এই বইটিতে পাবেন- ভর্তা, শুক্তো, ভাজা, বড়া, ছেঁচকি, চচ্চড়ি, পাতুড়ি, ডাল, মাছ, মাংস, রইস, পোলাও, বিরিয়ানী, তিহারি, খিচুরিসহ হরেক রকমের সুস্বাদু রান্না। এসব রেসিপি একদম ঘরোয়া এবং সহজ উপায়ে রান্না করা যায়। এতে উপকরণ যা দেওয়া হয়েছে তা আপনারা দৈনন্দিন রান্নাতেও ব্যবহার করে থাকেন। পরিমাণ ও সময় আপনার প্রয়োজন অনুসারে নিজের মত করে নিতে পারেন। মসলা সবসময় বাটা হলে রান্নায় স্বাদ আনে। দুধ কিংবা গরম পানিতে যাই ব্যবহার করুন তা অল্প গরম করে নেবেন। ঠাণ্ডা পানি বা দুধ রান্নায় দিলে আসল স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। সবজি, মাংস, আলু কিংবা চাল সবসময় পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখবেন। তাতে কড়াইতে লেগে যাবার সম্ভাবনা থাকে না। আর রান্নার নিয়মই হলো আঁচ কখনো বাড়িয়ে বা হালকা করে করা।