জব পেতে কত সময় লাগে? অনেকে এক বা দুইটা জবে অ্যাপ্লাই করেই পেয়ে যায় আবার অনেককে বলতে শোনা যায় কয়েক মাস হয়ে গেল এখনো জব পায়নি। আমি মনে করি জব পেতে সর্বোচ্চ এক মাস সময় লাগে। আপনি যদি প্রোফাইলকে ১০০ Percent করেন এবং আইডি ভেরিফিকেশন করেন তাহলে প্রতি মাসে ৬০টি জবে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন। ৬০টি জবে অ্যাপ্লাই করলে আপনি অবশ্যই জব পাবেন। তবে জবে অ্যাপ্লাই করার সময় কভার লেটারটি এমন ভাবে লিখবেন যেন বায়ার বুঝতে পারে আপনি জবের বিজ্ঞাপনটি পড়েছেন এবং কাজটি করতে পারবেন। একই ধরনের কভার লেটার সব জবের আবেদনে কখনোই দিবেন না। ১. ওয়েভ ডেভেলপমেন্ট শিখবেন যেভাবে ২. গ্রাফিক্স ডিজাইন ৩. গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখবেন যেভাবে ৪. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ৫. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ৬. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ৭. ই-মেইল মার্কেটিং ৮. আর্টিকেল রাইটিং ৯. আর্টিকেল রাইটিং শুরু করবেন কীভাবে? ১০. ডেটা এন্ট্রি ১১. গুগল অ্যাডসেন্স ১২. গুগল অ্যাডসেন্স থেকে মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করছি যে ভাবে ১৩. ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং : ছাত্রছাত্রীদের জন্য করণীয় ১৪. কীভবে সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় ১৫. একজন সফল উদ্যোক্তার সাক্ষাৎকার ১৬. অনলাইন আউটসোর্সিং এবং আমার প্রাপ্তি ১৭. একটি বই এবং আমার পথচলা ১৮. কম্পিউটার দোকানে কাজ করে পকেট খরচ চালাতাম ১৯. আমি আর্টিক্যাল রাইটিংয়ের কাজ করছি ২০. আমি ডেটা এন্ট্রির কাজ করছি ২১. আমি অ্যাডপোস্টিংয়ের কাজ করছি ২২. লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই ২৩. অনুপ্রেরণার আদর্শ : স্টিভ জবস
পেশায় ফ্রিল্যান্স ওয়েব প্রোগ্রামার মো. আমিনুর রহমান একজন প্রযুক্তিবিষয়ক লেখক। বাংলায় আউটসোর্সিং বিষয়ে সেরা বইগুলোর অন্যতম দুটিই তাঁর লেখা, যেগুলো তরুণ ও প্রযুক্তিপ্রেমীদের মাঝে ব্যপক সাড়া ফেলেছে ইতোমধ্যেই। সিলেটে অবস্থিত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে পড়াশোনা করেছেন মো. আমিনুর রহমান। বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময়েই লেখালেখি শুরু করেন প্রথম আলোর ‘কম্পিউটার প্রতিদিন’ বিভাগে, যা আজও চালিয়ে যাচ্ছেন। ডক্টর প্রেসক্রিপশন নামে ডাক্তারদের জন্য একটি সফটওয়্যার তৈরি করে তাক লাগিয়ে দেন তৃতীয় বর্ষে পড়ার সময়। এ নিয়ে ১৮-০৭-২০০৮ তারিখ দৈনিক প্রথম আলোর প্রজন্ম ডটকমে এবং ২১-০৭-২০০৮ তারিখ দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত হয় প্রতিবেদন। তাঁর তৈরি এই সফটওয়্যার আজও ব্যবহার করেন অনেক ডাক্তার। তাঁর উদ্ভাবনের পোকারা তখনই থেমে যায়নি। চতুর্থ বর্ষে পড়ার সময়ে এসে আবার তৈরি করেন এসএমএস দিয়ে টিকেট কাটার সফ্টওয়্যার। ২৩-১০-২০০৯ তারিখ প্রথম আলোর প্রজন্ম ডটকমে সেটি নিয়েও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তার কয়েক মাস পরই মোবাইল কোম্পানিগুলো এই ধরনের একটি সফ্টওয়্যার তৈরি করে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য ব্যবহার করা শুরু করে। অনেকটা শখের বসেই লেখালেখি করেন পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ও আউটসোর্সের সাথে যুক্ত আমিনুর রহমান। মো. আমিনুর রহমান এর বই সমূহ-তে আউটসোর্সিং এর দিকনির্দেশনার পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে সফল ফ্রিল্যান্সারদের অনুপ্রেরণাদায়ক সব গল্পও। ২০১২ সালের শুরুতে ‘আউটসোর্সিং: শুরুটা যেভাবে’ শিরোনামে লেখকের বেশ কিছু লেখা প্রথম আলোর কম্পিউটার প্রতিদিন বিভাগে ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়েছিল। পাঠকদের ব্যাপক সাড়া ও অনুরোধে পরবর্তী বছরেই প্রকাশিত হয় মো. আমিনুর রহমান এর বই ‘আউটসোর্সিং: শুরুটা যেভাবে ও শুরু করার পর’। তারই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালের বইমেলায় আসে তাঁর আউটসোর্সিং বিষয়ক সচিত্র ও দ্বিতীয় বই ‘আউটসোর্সিং ২ : কাজ শিখবেন যেভাবে’। মো. আমিনুর রহমান এর বই সমগ্র নতুন প্রজন্মের আউটসোর্সারদের জন্য অনুপ্রেরণা ও গাইডলাইন হিসেবে কাজ করছে।