সূচিপত্র প্রথম অধ্যায় অখ- ভারত কায়েমের অলীক স্বপ্ন ভারতের স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭ দ্বিতীয় অধ্যায় ব্রিটিশ ভারতের দেশীয় রাজ্য: দেশীয় রাজ্যগুলোর করুণ পরিণতি, মাউন্টব্যাটেনের ভূমিকা, জিন্নাহর ভূমিকা, ভারতে যোগদানের দলিল, সীমান্তবর্তী রাজ্য, লক্ষদ্বীপ বা লঙ্কাদ্বীপ, ক্ষুদ্র রাজ্যগুলোর দ্রুত বিলুপ্তি, একীভূতকরণ, গণতন্ত্রায়ন, কেন্দ্রীয় সরকারের কর্তৃত্ব নিশ্চিত, দেশীয় রাজাদের অসন্তুষ্টি, ঔপনিবেশিক ছিটমহল, শিলিগুড়ি করিডোর, সেভেন সিস্টার্স, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ৭টি রাজ্যে মুক্তিসংগ্রাম, কাশ্মীর ও হায়দরাবাদ প্রশ্নে দ্বৈতনীতি
তৃতীয় অধ্যায় গণভোটের প্রলোভন দিয়ে কাশ্মীর গ্রাস: কাশ্মীরের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, কাশ্মীরের মহারাজার হিন্দুত্ববাদী মানসিকতা, ভারতের প্রতি মাউন্টব্যাটেনের পক্ষপাতিত্ব, গিলগিটে বিদ্রোহ, পুঞ্জে বিদ্রোহ, জম্মুতে মুসলিম হত্যাযজ্ঞ, হরিসিংয়ের পলায়ন, মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে মহারাজার সম্পর্ক, কাশ্মীর প্রশ্নে ভারতের দ্বিমুখী নীতি, যুদ্ধের পটভূূমি, সর্বাত্মক যুদ্ধ, পাকিস্তানিদের অপারেশন পরিকল্পনা, ভারতের ত্বরিৎ প্রতিক্রিয়া, ডোমেল ও বারামুল্ল¬াহর পতন, নওশেরায় লড়াই, অপারেশন কিপ্পার, ভারতের যুক্তি, পাকিস্তানের যুক্তি, কাশ্মীর সংকটের সুদূরপ্রসারী প্রভাব।
চতুর্থ অধ্যায় স্বাধীনতা ঘোষণা অগ্রাহ্য করে হায়দরাবাদ গ্রাস: হায়দরাবাদ নামকরণ, হায়দরাবাদ প্রতিষ্ঠা, হায়দরাবাদ গ্রাসে ভারতের যুক্তি, হায়দরাবাদের নিজামের ঐশ্বর্য, হায়দরাবাদের সৈন্যবাহিনীর অবস্থা, জিন্নাহর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যর্থ চেষ্টা, পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগে ভারতের প্রতিক্রিয়া, হায়দরাবাদে মুসলিম মিলিশিয়া গঠন, কমিউনিস্টদের চক্রান্ত, স্বাধীনতা ঘোষণা, সামরিক হস্তক্ষেপে ভারতের সিদ্ধান্ত, যুদ্ধ, ১৩ সেপ্টেম্বর: প্রথম দিন, ১৪ সেপ্টেম্বর: দ্বিতীয় দিন, ১৫ সেপ্টেম্বর: তৃতীয় দিন, ১৬ সেপ্টেম্বর: চতুর্থ দিন, ১৭ সেপ্টেম্বর: যুদ্ধ শেষ, হায়দরাবাদে গণহত্যা ।
পঞ্চম অধ্যায় জুনাগড়ের পাকিস্তানে যোগদানের সিদ্ধান্ত বাতিল: পটভূমি, পাকিস্তানে যোগদানের দলিল, মেননের প্রতিক্রিয়া, ভারতের সর্বাত্মক চাপ, ভারতীয় বাহিনীর অনুপ্রবেশ, প্রহসনের গণভোট, পরবর্তী ব্যবস্থা ।
ষষ্ঠ অধ্যায় ফরাসি অধিকৃত ঔপনিবেশে অভ্যুত্থান: উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলী, একীভূত হওয়ার সংগ্রামে জড়িত গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দ, অভ্যুত্থানের আগের ঘটনাবলী, অভ্যুত্থানের প্রস্তুতি, ইয়ানামে অভ্যুত্থান, আইনগত হস্তান্তর, মঁসিয়ে দাদালার অবদান।
সপ্তম অধ্যায় পর্তুগীজ কলোনি গোয়া দমন ও দিউ অধিকার:পটভূমি, জাতিসংঘের ভূমিকা, পর্তুগীজ শাসনের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রতিরোধ, গোয়ায় ভারতের নাশকতামূলক তৎপরতা, গোয়া বিরোধ নিরসনে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা, ভারতের সামরিক প্রস্তুতি, পর্তুগীজ ম্যান্ডেট, পর্তুগীজ সামরিক প্রস্তুতি, বেসামরিক পর্তুগীজদের অপসারণ, ভারতের পর্যবেক্ষণ অপারেশন, সংঘর্ষের সূত্রপাত: বিমান আক্রমণ, গোয়ায় আক্রমণ, দমন ও দিউতে আক্রমণ, নৌ যুদ্ধ, মরমুগাঁও পোতাশ্রয়ে নৌ যুদ্ধ, দিউতে নৌ যুদ্ধ, দমনে নৌ অভিযান, স্থল যুদ্ধ, গোয়ায় হামলা, পূর্বদিক থেকে অগ্রযাত্রা, দমনে হামলা, দিউতে হামলা, পর্তুগীজদের আত্মসমর্পণ, যুদ্ধ-পরবর্তী তৎপরতা, যুদ্ধবন্দি ও যুদ্ধবন্দিদের প্রত্যর্পণ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া, সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিক্রিয়া, চীনের প্রতিক্রিয়া, পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া, আফ্রিকার প্রতিক্রিয়া, ক্যাথলিক চার্চ ।
অষ্টম অধ্যায় ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধ:চীন-ভারত যুদ্ধের কারণ, ম্যাকমোহন লাইন, জনসন লাইন, অগ্রবর্তী নীতি, ভারতের ভুল ধারণা, আমেরিকাসহ বিদেশি সহায়তা, ভারতের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বের বিভ্রান্তি, প্রাথমিক সংঘর্ষ, যুদ্ধ, পশ্চিম রণাঙ্গণ, পূর্ব রণাঙ্গন, তিব্বতী বিদ্রোহী বাহিনী গঠন, যুদ্ধবিরতি, বিশ্ব জনমত, চীনের লাভক্ষতি, ভারতে পরিবর্তন, পরবর্তী সংঘর্ষ, কূটনৈতিক প্রতিক্রিয়া, সাহিত্য ও ছবিতে প্রভাব, বন্দি ভারতীয় ব্রিগেডিয়ারের তিক্ত অভিজ্ঞতা ।
নবম অধ্যায় ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ:যুদ্ধের আগে সংঘর্ষের বিস্তার, অপারেশন জিব্রাল্টার, ব্যর্থতার কারণ, ভারতীয় প্রতিশোধ, অপারেশন গ্রান্ড স্লাম, সর্বাত্মক যুদ্ধ, বিমান যুদ্ধ, পূর্ব পাকিস্তানে বিমান যুদ্ধ, ট্যাংক যুদ্ধ, গুপ্ত তৎপরতা, নৌযুদ্ধ, আইউব খানের গোপনে চীন সফর, যুদ্ধবিরতি, কৌশলগত ব্যর্থতা, ভারতের ভুল হিসাব, পাকিস্তানের ভুল ধারণা, অন্যান্য দেশের সংশি¬ষ্টতা, পাকিস্তানিদের প্রতিক্রিয়া, যুদ্ধের ফলাফলে ভারতীয়দের প্রতিক্রিয়া, অলৌকিক ঘটনা, নিহত ভারতীয় পাইলটের কন্যার কাছে চিঠি।
দশম অধ্যায় ১৯৭১ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ:জ্যাকবের সঙ্গে মানেকশর মতবিরোধ, ভারতের রণপ্রস্তুতি, অঘোষিত যুদ্ধ, বয়রা যুদ্ধ, পাকিস্তানের প্রকাশ্য যুদ্ধ ঘোষণা, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরার পাল্টা পদক্ষেপ, ভারতের পাল্টা বিমান হামলা, পাকিস্তানি বিমান হামলা ব্যর্থ হওয়ার কারণ, ভারতীয় বিমানবাহী রণতরীর তৎপরতা, স্থলযুদ্ধ, হিলির স্মরণীয় লড়াই, কামালপুর যুদ্ধ, ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টের পতন, সিলেট দখলের লড়াই, সিলেট যুদ্ধ নিয়ে মেজর মোমতাজের স্মৃতিচারণ, পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ, আত্মসমর্পণের দলিল, ঢাকায় ভারতীয় সৈন্য, মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান অস্বীকার, দ্য ফ্যান্টমস অব চিটাগং।
একাদশ অধ্যায় ১৯৭২ সালে স্বাক্ষরিত সিমলা চুক্তি: চুক্তি থেকে বিচ্যুতি ও পরিকল্পিত বিভ্রান্তি, নয়াদিল্লি¬তে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি, দিল্লি¬তে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি, পাকিস্তানে অবস্থানকারী বাঙালিদের বিচার করার হুমকি, সিমলা চুক্তির ধারা, আটকেপড়াদের প্রত্যাবাসন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধা, লাহোরে ওআইসি সম্মেলনে বাংলাদেশের যোগদান ।
দ্বাদশ অধ্যায় গণঅভ্যুত্থানে সিকিম গ্রাস: ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে সিকিমের সম্পর্ক, সিকিমের কৌশলগত গুরুত্ব, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতা, চোগিয়ালকে উৎখাতের চক্রান্ত, সিকিম দখলের চূড়ান্ত পর্ব, অঙ্গরাজ্য হিসাবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি, পরবর্তী পরিস্থিতি।
এয়োদশ অধ্যায় শ্রীলঙ্কায় ভারতের সামরিক হন্তক্ষেপ:জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ, প্রভাকরণকে হত্যার ষড়যন্ত্র, শ্রীলঙ্কায় ভারতের সামরিক শক্তি, আকাশ পথে সৈন্য ও রসদ পরিবহন, অপারেশন পুমালাই, এলটিটিইর সঙ্গে সংঘর্ষ, জাফনায় কমান্ডো অপারেশন, অপারেশন পবন, জাফনা বিশ্ববিদ্যালয়ে হেলিড্রপ, জাফনায় লড়াই, ভালভেত্তিতুরাইয়ে গণহত্যা, জাফনা হাসপাতালে গণহত্যা, ত্রিঙ্কোমালি হত্যাযজ্ঞ, শ্রীলঙ্কা থেকে সৈন্য প্রত্যাহার, যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ, ভারতীয় কর্নেলের অভিজ্ঞতা।
চতুর্দশ অধ্যায় মালদ্বীপে ভারতের সামরিক অভিযান: মালদ্বীপে সামরিক হস্তক্ষেপে ভারতের উদ্দেশ্য, পটভূমি, মালদ্বীপে অভ্যুত্থান, ভারতের সামরিক হস্তক্ষেপ, ভারতীয় ছত্রীসেনাদের উড্ডয়ন, ভারতীয় নৌবাহিনীর তৎপরতা, উল্লে¬খযোগ্য কয়েকটি দিক, প্রতিক্রিয়া ।
ষোড়শ অধ্যায় ১৯৮৪ সালে দিল্লি¬তে শিখ বিরোধী দাঙ্গা:পটভূমি, সহিংসতার বৈশিষ্ট্য, বৈঠক এবং অস্ত্র বিতরণ, কংগ্রেস কর্মীদের ভোটার তালিকা ব্যবহার, ঘটনাপঞ্জি, ৩১ অক্টোবর প্রথম দিন: সন্ধ্যা ও রাত, পহেলা নভেম্বর: দ্বিতীয় দিন, ২ নভেম্বর: তৃতীয় দিন, ৩ নভেম্বর: চতুর্থ দিন, প্রতিক্রিয়া, শাস্তি, তদন্ত, মারওয়া কমিশন, মিশ্র কমিশন, জৈন ব্যানার্জী কমিটি, কাপুর মিত্তাল কমিটি, পট্টি রোশা কমিটি, জৈন আগরওয়াল কমিটি, নানাবতী কমিশন, আহুজা কমিটি, ধীলন কমিটি, নারুলা কমিটি, নিউইয়র্কে দেওয়ানি মামলা, প্রভাব, প্রখ্যাত সাংবাদিক খুশবন্ত সিংয়ের সাক্ষ্য, মানবাধিকার গ্রুপের রিপোর্ট, দাঙ্গাকারীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, প্রশাসনের ভূমিকা, পুলিশের ভূমিকা, সেনাবাহিনীর ভূমিকা, কংগ্রেসের ভূমিকা ।
সপ্তদশ অধ্যায় পৃথিবীর সর্বোচ্চ রণক্ষেত্র সিয়াচেন হিমবাহে যুদ্ধ: বিরোধের সূচনা, পর্বতারোহণের প্রতিযোগিতা, অপারেশন মেঘদূত, পাকিস্তানের পাল্টা অভিযান, পরবর্তী সংঘর্ষ, মারাত্মক আবহাওয়া, কারগিল যুদ্ধের সঙ্গে সম্পর্ক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সফর, প্রাকৃতিক বিপর্যয় ।
অষ্টাদশ অধ্যায় ১৯৯৯ সালের কারগিল যুদ্ধ: সংকটের সূচনা, স্থান, পটভূমি, পাকিস্তানিদের অনুপ্রবেশ, অনুপ্রবেশ শনাক্ত, পাকিস্তানি অবস্থানে ভারতীয় হামলা, প্রত্যাহার ও চূড়ান্ত লড়াই, বিশ্ব জনমত, বোফোর্স কামানের কার্যকর ব্যবহার, ভারতীয় বিমান বাহিনীর ভূমিকা, ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্র ও পরমাণু ফ্যাক্টর, ভারতে প্রতিক্রিয়া, কারগিল রিভিউ কমিটি, পাকিস্তানে প্রতিক্রিয়া, হতাহত, সাহসিকতার জন্য ভারতীয় সৈন্যদের পদক, দু’জন পাকিস্তানি সৈন্যের বীরত্ব, কলা ও চলচ্চিত্রে কারগিল যুদ্ধ, ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধানের ভাষ্য ।
ঊনিশতম অধ্যায় ২০০২ সালে গুজরাটে মুসলিম হত্যাযজ্ঞ: গোদরায় ট্রেনে অগ্নিংসযোগ, গোদরা-পরবর্তী সহিংসতা, মুসলমানদের ওপর হামলা, হিন্দুদের ওপর হামলা, সংবাদপত্রের ভূমিকা, রাজ্য সরকারের যোগসাজশের অভিযোগ, গুলবার্গ সোসাইটি হত্যাযজ্ঞ, নারোদা-পটিয়া হত্যাযজ্ঞ, মহিলাদের গণধর্ষণ ও আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, জীবিতদের সাক্ষ্য, ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডের সূচনা নিয়ে সন্দেহ ।
প্রখ্যাত লেখক এবং সাংবাদিক সাহাদত হোসেন খান বাংলাদেশের মিডিয়াপাড়ার একজন পরিচিত মুখ। তিনি দীর্ঘকাল ধরে সাংবাদিকতা করে চলেছেন। ১৯৮৭ সালে দৈনিক দিনকাল দিয়ে সাংবাদিকতা পেশা শুরু করেন তিনি। এরপর দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক ইত্তেফাকসহ একাধিক জাতীয় পত্রিকায় কাজ করেছেন তিনি। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বিভিন্ন পদে তিনি চারবার দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। বর্তমানে জাতীয় প্রেসক্লাব এবং বাংলা একাডেমির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। গুণী এ লেখকের জন্ম ১৯৫৬ সালের ১লা মে। নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার কাটাবাড়িয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান তিনি। স্থানীয় স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা এবং নরসিংদী কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন তিনি। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। সাহাদত হোসেন খান এর বইয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অধিক স্থান পায়। দীর্ঘকালের সাংবাদিকতা ক্যারিয়ার আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীর প্রতি তাকে আকৃষ্ট করে তোলে যা তার লেখালেখিকেও প্রভাবিত করেছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ট্রাজেডি, পলাশী থেকে একাত্তর, ক্রুসেড, স্বাধীনতা উত্তর ট্র্যাজেডি মুজিব থেকে জিয়া, অটোমান সাম্রাজ্যের উত্থান, স্নায়ুযুদ্ধ, এডলফ হিটলার, মু্ক্তিযুদ্ধের ১৬ জন সেক্টর কমান্ডার, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রবাহিনীর যুদ্ধাপরাধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ট্রাজেডি, ক্রুসেড, কাশ্মীর টু জেরুজালেম, কারবালা, প্রাচীন মিশর, ২৬৭ দিনের মুক্তিযুদ্ধ, পঞ্চাশ মুসলিম বীর, রোমান সাম্রাজ্য, রোমান থেকে বাইজান্টাইন, স্বর্ণযুগে মুসলিম বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার, মোগল সাম্রাজ্যের সোনালী অধ্যায়, আক্রান্ত মুসলিম বিশ্ব, ইসলামের দিগ্বিজয়, মোগল সাম্রাজ্যের পতন, বিশ্বের আলোড়িত বিশটি ঘটনা, অটোমান সাম্রাজ্যের পতন, ভারতের রাজনৈতিক ও সামরিক হস্তক্ষেপ, সুলতান সোলেমান, আজকের বিশ্ব রাজনীতি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী বিশ্ব, পার্বত্য উপজাতিদের আদিনিবাস, কেন এলো জরুরি অবস্থা, খোলাফায়ে রাশেদীন, ক্লিওপেট্রা, সংঘাতের আবর্তে উপমহাদেশ, সমকালীন বিশ্ব রাজনীতি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিজয়ীদের যুদ্ধাপরাধ, ট্রয় থেকে ইরাক দুনিয়া কাঁপানো যুদ্ধ, আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিরোধ, ইরাকে মার্কিন আগ্রাসন, দেশ বিদেশের রাজনৈতিক ঘটনা, ধর্ম সমাজ ও রাজনীতি, অটোমান সাম্রাজ্য, বিশ্ব রাজনৈতিক সংকট, নিষিদ্ধ প্রেম, পরিচয়, পাশ্চাত্যে ইসলাম ভীতি, নিষ্পাপ প্রেমের মৃত্যু, টুক্কা মুন্সীর একান্ত ঘর, বিশ শতকের সেরা বিশ, নিষ্কলঙ্ক বধূ, দেশে দেশে গণহত্যা, বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদ বিরোধী যুদ্ধের পরিণাম, বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ রাজনীতিবিদ, অখণ্ড ভারত কায়েমের স্বপ্ন-সহ অনেক বই তিনি লিখেছেন এবং টোয়াইলাইট, দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান বই ২টি অনুবাদ করেছেন।