সাহিত্যের জন্য দুনিয়াময় যত আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও সম্মাননা দেয়া হয়ে থাকে, সন্দেহ নেই, নোবেল সাহিত্য পুরস্কারই সেগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ মর্যাদার। সাহিত্যে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ সুইডিশ একাডেমি কর্তৃক এ পুরস্কারটি প্রতিবছর এক বা একাধিক লেখককে প্রদান করা হয়। সুইডিশ বিজ্ঞানী ও শিল্পপতি আলফ্রেদ নোবেল ১৮৯৫ খ্রীষ্টাব্দে এক ইচ্ছাপত্রের মাধ্যমে রসায়নশাস্ত্র, পদার্থবিদ্যা, সাহিত্য, শান্তি এবং মনস্তত্ত্ব বা চিকিৎসাশাস্ত্র- এ পাঁচটি ক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার প্রদানের গোড়াপত্তন করেন। নোবেল ফাউন্ডেশনের প্রশাসনিক তত্ত্বাবধানে সুইডিশ একাডেমির মনোনয়নে গঠিত পাঁচ সদস্যের একটি কমিটির মাধ্যমে পুরস্কার প্রাপক নির্বাচিত হন। প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচিত লেখক বা লেখকগণের নাম ঘোষণা করা হয়ে থাকে এবং ডিসেম্বর মাসের ১০ তারিখে, আলফ্রেদ নোবেলের মৃত্যুবার্ষিকীতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকের প্রত্যেকেই একটি পদক, একটি ডিপ্লোমা ডিগ্রি এবং নির্ধারিত অংকের নগদ অর্থ পেয়ে থাকেন। ১৯০১ সালে প্রথমবারের মতো নোবেল সাহিত্য পুরস্কার দেয়া হয় ফরাসি কবি সুলি প্রদমকে। তিনি ১৫০,৭৮২ সুইডিশ ক্রোনা পেয়েছিলেন নগদ অর্থ, ২০০৭ সালে এই অংক দাঁড়িয়েছিল ৭,৭৩১,০০৪ সুইডিশ ক্রোনায়। [এক ইউএস ডলার সাড়ে ছয় সুইডিশ ক্রোনার সমতুল্য]
জন্ম ১৪ জানুয়ারি, ১৯৭০, নাটোর, বাংলাদেশ। শিক্ষা : একযুগ বাল্যগুরু মৌলানা তছলিম উদ্দিন আকন্দর ভাবজগতে বিচরণ; প্রাথমিক, মাধমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মিলিয়ে ১৮ বছরের শিক্ষাজীবনে মোট ২৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায় শেষে জীবনের পাঠশালায় নিরলহ পাঠরত… পেশা : বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১৫ম ব্যাচের সদস্য, বর্তমানে : সিনিয়র সহকারী সচিব, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।