ফ্ল্যাপে লেখা কথা কোথাও আকাশছোঁয়া দুর্লঙঘ্য পর্বতরাজ, বজ্রনির্ঘোষে যেখানে মুহূর্মুহু ভেঙে পড়ে হিমানী সম্প্রপাত, আবার কোথাও খরস্রোতা স্রোতস্বিনী ধেয়ে আসে ফেনিল উল্লাসে।….কোথাও গহন অরণ্যে ঢাকা নিভৃত উপত্যকা, কোথাও শব্দহীন ধু-ধু মরুপ্রান্তর।…. আবার এখানেই আছে সুন্দর জনপদ-মিনার মঞ্জিল মসজিদ দালান কোঠা।…. শুধু বিশাল বিপুল অঞ্চল জুড়ে ব্যাপ্তিতে নয় বা অসংখ্য চরিত্রের ঘনঘটা-সংঘর্ষে আলোড়িত নয়, বিভিন্ন রাষ্ট্র ও প্রদেশজুড়ে, বিপ্লবের আগুনে কীভাবে শুদ্ধ হয়ে লোহা হয়ে ওঠে ক্ষুরধার ইস্পাত, নিঃসঙ্গ মিন-আরখার গাঁয়েব শিকারি ‘জুরা’কে কেন্দ্রীয় চরিত্র করে তারই মহা উপন্যাস ‘দুরন্ত ঈগল’। বাংলা সাহিত্যে এক ও অদ্বিতীয়। নবীন প্রবীণ সর্বজনের কাছেই সমান হৃদয়গ্রাহী।…. আনন্দবাজার। মহাকাব্য বললেও অত্যুক্তি হয় না।…..আজকাল ‘দুরন্ত দুর্ধর্ষ’…..গণশক্তি। ‘এ যে মহাকাব্য , এ যে চিরায়ত সাহিত্যের কোঠায় স্থান পাবার যোগ্য রচনা।’….. যুবনাশ্ব(মনীশ ঘটক)। কোথাও আকাশছোঁয়া পর্বতরাজ, যেখানে মুহূর্মুহু ভেঙে পড়ে হিমানী সম্প্রপাত, আবার কোথাও খরস্রোতা স্রোতস্বিনী। কোথাও অরণ্যে ঢাকা নিভৃত উপত্যকা, কোথাও ধু-ধু মরুপ্রান্তর।….আবার এখানেই আছে সুন্দর জনপদ।…. বিপ্লবের আগুন আর অসংখ্য চরিত্রের ঘনঘটা-সংঘর্ষে আলোড়িত নিঃসঙ্গ মিন-আরখার গাঁয়ের শিকারি ‘জুরা’র মহা উপন্যাস ।