"ভিক্টোরী ভাইবাভোসি হেন্ড বুক -১ম, ২০০৯" বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ অ্যাডভােকেটশীপ ও জুডিশিয়াল সার্ভিসের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পরীক্ষার্থীগণকে ভাইভা বাের্ডের মুখােমুখি হতে হয়; তাই এই দুই পেশার ক্ষেত্রে ভাইভা পরীক্ষা অনেক গুরুত্ব বহন করে। এই পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীগণকে নাভার্স হলে চলবে না, বরং ইহাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে সুদৃঢ় মনােবল নিয়ে মােকাবেলা করতে হবে। ভাইভা বাের্ডের বিজ্ঞ পরীক্ষকগণ যে প্রশ্নই করুক না কেন পরীক্ষার্থীকে সুস্থিরভাবে ভেবে চিন্তে সঠিক উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আর সঠিক উত্তর জানা না থাকলে নীরব থাকতে হবে অর্থাৎ ভুল উত্তর না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। মনে রাখতে হবে, অনেক ক্ষেত্রে প্রশ্নকর্তার প্রশ্নই উত্তরের ইঙ্গিত বহন করে। সেক্ষেত্রে একটু বুঝে শুনে উত্তর দিলেও সফলতা আসে। এই বইটিতে বিভিন্ন আইন ও বিধিমালার সর্বশেষ সংশােধনীসহ সর্বোচ্চ ৪০টি অধ্যায় নিয়ে গবেষণামূলক আলােচনা করা হয়েছে। ইহাতে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ও জুডিশিয়াল সার্ভিসের বিগত ১০ বছরের ভাইভা পরীক্ষার প্রশ্নের আলােকে গুরুত্বপূর্ণ অসংখ্য প্রশ্নোত্তর দেওয়া হয়েছে। এ বইয়ের প্রতিটি অধ্যায়কে সূক্ষ্মতর বিশ্লেষণ ও গবেষণা করে সঠিক ও নির্ভুল প্রশ্নোত্তর দিয়ে সাজানাে হয়েছে, যা একে অনন্য ভাইভা গাইড থেকে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ও পূর্ণাঙ্গতা দিয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস এ বইটি অনুশীলন করলে পরীক্ষার্থীগণের ভাইভা পরীক্ষা অনেক সহজতর হবে।