The ability to practice diplomacy and to manage relationships with relevant actors (i.e. states, international organizations, NGOs and multinational corporations) in the international arena is one of the defining elements of a modern state. Diplomacy has been practiced in different parts of the world since ancient times when diplomats were exchanged among nations to develop and maintain relationships and to undertake specific negotiations towards achieving strategic goals. The 21st century is now more than a decade old, and the environment in which diplomacy takes places dynamic and rapidly changing. The world system has been convulsed severely several times since the end of the 1980s. First, the collapse of the socialist system in the early 1990s scrambled the power map of the world and set in motion US international ascendancy and a new phase of globalization and democratization. It also meant eruption of violence and foreign intervention from time to time in the area comprising the former Soviet Union. Second, the barbaric attacks on the United States by some terrorists in September 2001 in the name of Islam added new and unexpected dimensions to international diplomatic activities, to security concerns, to trade negotiations, to alliance formation, and to the sharing of knowledge and innovation. The third fundamental change to diplomacy was brought about by the recent global recession, starting from the US and then engulfing Europe and other parts of the world. Fourthly, the twentieth and twenty-first centuries have witnessed the growth of international law, particularly those relating to safeguarding human rights, preserving the environment, stopping the proliferation of nuclear weapons and addressing pressing security concerns. These have also defined the new limits of diplomacy. Finally, the cataclysmic changes that are now going on in the Arab World are enhancing democracy and human rights in some parts, indeed at a high cost, but at the same time reshaping the existing equations that the Middle East and North Africa enjoy among themselves and with the rest of the world. Diplomacy and Statecraft third edition provides an introduction to the theory and practice of modern diplomacy, drawing on the experience of the major powers with a particular focus on Western diplomacy and foreign policy, while also examining examples from Asia and elsewhere. It contains 12 chapters and 16 case studies.
কামাল সিদ্দিকী দেশের বিশিষ্ট সমাজ গবেষক, লেখক ও সরকারের জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ড. কামাল সিদ্দিকীর জন্ম ১৯৪৫ সালে, ঢাকায়। শিক্ষক, গবেষক ও কনসালট্যান্ট হিসেবে প্রভূত সুনাম ও কৃতিত্বের অধিকারী ড. কামাল সিদ্দিকী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৬ সালে ফলিত রসায়নে প্রথম বিভাগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের পর ১৯৭৪ সালে লন্ডনের লীডস ইউনিভার্সিটি থেকে উন্নয়ন প্রশাসনে ডিস্টিংশন সহ পােস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা করেন। ০ পরের বছর ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ-এ মাস্টার অব আর্টস এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজ থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন ১৯৮০ সালে। কর্মজীবনে ১৯৬৮ সালে সিএসপি হিসেবে যােগ। দিয়ে সরকারের নীতি নির্ধারণের বিভিন্ন পদে সমাসীন থেকে বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব হিসেবে সরকারের সর্বোচ্চ কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন রত। দুই সন্তান ও এক কন্যার জনক ড. কামাল সিদ্দিকী প্রধানত সমাজ, গ্রামীণ দারিদ্র ও উন্নয়ন বিষয়ে ২৬ খানা পুস্তক রচনা করেছেন। স্ত্রী ছবি সিদ্দিকী তার সকল সৃষ্টিশীল কাজে নিয়ত প্রেরণাদায়ী। তার আরাে কয়েকটি বই এ বছরই প্রকাশিত হচ্ছে। প্রগতিশীল চিন্তার অধিকারী নিয়মনিষ্ঠ, স্বচ্ছ ও বর্ণিল জীবন যাপনে অভ্যস্ত ড. কামাল সিদ্দিকী মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি দেশের একজন অগ্রসর উন্নয়ন ও সমাজ বিশ্লেষক হিসেবে পরিগণিত।