ফ্ল্যাপে লিখা কথা A Group of Assassins led by a handful of officers, struck down Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and his family including his 10-year-old son, on August 15, 1975. And on 3 November 1971, four National Leaders and Heroes of Bangladesh war in 1971, Syed Nazrul Islam, Tajuddin Ahmed, M Mansur Ali and A H M Kamaruzaman Who were in Custody had been gunned down within central Jail precincts.
The killing of Bangabandhu and his associates, a deep-rooted conspiracy, had all the elements aimed at reversing the expected course of the new country. The darkness of Military rule deepened further in the form of the Indemnity Ordinance to protect the killers of Bangabandhu and obstruct Justice. The state turned authoritarian and for fifteen years (1975-90) military regimes ruled the country tampered the constitution, protect the war crime Razakars as well those killers of August and Novembr 1975 by allowing them diplomatic posting and politics. CMLA-turned politicians foisted their political parties in the name of multi-party democracy under Martial Law. The 15-Year misrule of military regimes and the BNP-Jamaat alliance governmetn (2001-2006), There was a phenomenal rise of terrorism and members of the minority community became victim of political vengeance and discrimination. Under VPA. No governments between August 1975 and 1996 took initiatives to ensure justice, Rule of Law, human rights and people's participation in elections.
In the 9th parliamentary election result, hopes are rekindled of a charter of change of a new economic order and full exercise of voting rights of people which would serve the needs of the rural people and the rights of religious and ethnic minorities.
রবীন্দ্র নাথ ত্রিবেদী (জন্ম শেরশাহী, মালদা, মাতুলালয়ে ১০ মার্চ ১৯৪৪, শুক্রবার ২৭ ফায়ূন ১৩৫০,দোলপূর্ণিমা ;পৈত্রিক নিবাস তালমা, ফরিদপুর)। ফরিদপুর জেলা স্কুল, রাজেন্দ্র কলেজের ছাত্র ও ভারতের মাদুরাই কামরাজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পোেষ্ট গ্রাজুয়েশন এবং সাংবাদিকতায় উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। বিসিএস তথ্য ক্যাডারের সদস্য, বাংলাদেশ সরকারের অবসর প্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব (ও এস ডি)। তিনি গবেষক,মুক্তিযুদ্ধের লেখক ও কলামিষ্ট হিসাবে দেশে ও বিদেশে পরিচিত। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ও মুজিবনগরে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠায় তিনি একজন সংগঠক-মুক্তিযােদ্ধা কর্মকর্তা। একাত্তুরে ১০ এপ্রিল ফরিদপুরে গােপন বৈঠকের পর জনাব আব্দুর রব সেরনিয়ামত এমএনএ , ফণী মজুমদার এমপিএ এবং এডভােকেট ইউসুফ হােসেন হুমায়ুন সহ তিনি প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ সাথে মুক্তিযুদ্ধে অস্ত্র ও কৌশল নিয়ে আলােচনা জন্য ১৫ এপ্রিল ১৯৭১ তারিখে কলকাতায় পৌঁছেন। ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার শপথগ্রহণ ও ১৮ এপ্রিল কলকাতাস্থ পাকিস্তানী উপ-দূতাবাস প্রধান জনাব হােসেন আলীর বাংলাদেশের স্বাধীনতা পক্ষে প্রথম বাংলাদেশ মিশন ঘােষণা অনুষ্ঠানে ছাত্রনেতা নুর-এ-আলম সিদ্দিকীসহ সক্রিয়ভাবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ এম কামরুজ্জামান মহােদয়ের জনসংযোেগ ও শরণার্থী সাহায্য বিষয়ক কেন্দ্রীয় কমিটির বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন। স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ এম কামরুজ্জামান মহােদয়ের নির্দেশে কলকাতাস্থ বাংলাদেশ মিশন ও ভারত সরকার থেকে যশাের জেলা প্রশাসনে রিলিফ, যানবাহন, সরবরাহ ও শরণার্থী প্রত্যাবাসনে বিশেষ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সংশিষ্ট তথ্য অফিসার পদে দায়িত্ব পালন করেন । ১৬ আগষ্ট -৭ নভেম্বর ১৯৭৫ রবীন্দ্র নাথ ত্রিবেদী বঙ্গভবনে তথ্য অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। তার সেসব দিনের অভিজ্ঞতা সম্প্রতি প্রকাশিত ‘মার্ডার মেইহাম এন্ড পলিটিকস্ ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক বইয়ে প্রকাশ করেছেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি জনাব সাহাবুদ্দীন আহমদের প্রেস সচিব (১৯৯৯-২০০১) ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতিরিক্ত প্রেস সচিব (১৯৯৭-১৯৯৮) পদে দায়িত্ব। পালন করেছিলেন।