প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
মুহম্মদ আবুল বশীর বাঙ্গাল
১৯৫০ সালের ৫ই মার্চ মোতাবেক ১৩৫৬ বাংলা ২১ শে ফাল্গুন হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট থানার রানীরকোট গ্রামের এক ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত পরিবারে কবি মোহাম্মদ আবুল বশীরের জন্ম। "বিশ্বনন্দিত” প্রকৌশলবিদ ডক্টর এম.এ রশীদের আপন চাচাতো ভাই (মরহুম) পন্ডিত আব্দুস সাত্তার সাহেব তাঁর শ্রদ্ধেয় পিতা। রাজার বাজার সরকারী মধ্য বঙ্গ বিদ্যালয়ের (হেড পন্ডিত) প্রধান শিক্ষক হিসেবে তিনি দীর্ঘকাল শিক্ষকতার পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। কবির মাতা আলহাজ্ব আজমনা বানু একজন তাপসী শ্রেণীর মহিলা ছিলেন। ১৯৬৮ সালে হবিগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি এসএসসি এবং ১৯৭২ সালে বৃন্দাবন কলেজ থেকে আইএসসি পাশ করেন। অতঃপর সিইনএড ট্রেনিং নিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরে ১৯৮২ সালে রাজার বাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে মাতৃভাষার শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। অদ্যাবধি তিনি উক্ত বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে আসছেন। অধূনা লুপ্ত ঢাকা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক "জনতা” পত্রিকায় তিনি বাঙ্গাল আবুল বশীর নামে লিখতেন। উক্ত পত্রিকায় সাংবাদিকতার সাথে সাথে গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ রচনার মাধ্যমে তার সাহিত্য সাধানার সূচনা। সেই থেকে তিনি অনবরত লিখে চলেছেন। "কিশোরীর মুখ” কাব্যগ্রন্থটি তার প্রথম প্রকাশ প্রচেষ্টা। আরো কয়েকখানি কাব্যগ্রন্থও প্রকাশের পথে। তাঁর কবিতায় মাটি, মানুষ ও প্রকৃতির যেন স্বাভাবিক। অবিকলতা নিয়ে হাজির হয়। ভক্তগণ তাকে স্বভাব কবি হিসেবে মূল্যায়ন করেন। সাহিত্য জগতে "কিশোরীর মুখ" নিয়ে কবির আবির্ভাবকে আমি স্বাগত জানাই। তাঁর কাব্য প্রতিভার সার্বিক বিকাশ লাভ করুক এই আমার আন্তরিক কামনা। হবিগঞ্জ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়