প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
তিমিরবরণ ভট্টাচার্য
তিমিরবরণ ভট্টাচার্যের জন্ম ১৯০৪ সালে, কলকাতায়। পিতা সংগীতবিশারদ জ্ঞানেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। প্রখ্যাত সরোদশিল্পী ও ভারতীয় বৃন্দবাদনের অন্যতম পথিকৃৎ। বাল্যে রাজেন চ্যাটার্জির কাছে ক্লারিয়নেট শেখেন। পরে সরোদ শেখেন আমির খাঁ এবং আলাউদ্দিন খাঁ-র কাছে। ১৯৩০-এ উদয়শঙ্কর নৃত্যসম্প্রদায়ে। সংগীত-পরিচালক হিসাবে যোগ দিয়ে দলের সঙ্গে জার্মানি, জাপান, কানাডা ও ইউরোপ ভ্রমণ করেন। ১৯৩৪-এ বিখ্যাত চিত্র-প্রতিষ্ঠান নিউ থিয়েটার্সে যোগ দেন। কিছুদিন মধু বসু ও নৃত্যশিল্পী সাধনা বসুর নাট্যসংস্থা ক্যালকাটা আর্ট প্লেয়ার্স’-এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা ছিল। ১৯৪২-এ বেতারে যন্ত্রসংগীতের মাধ্যমে তিনি রবীন্দ্রনাথের ‘ক্ষুধিত পাষাণ’ পরিবেশন করেন। ঐক্যতান সৃষ্টির ক্ষেত্রে তাঁর অবদান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। মঞ্চ ও ছায়াচিত্রের সংগীত-পরিচালক হয়ে তিনি বম্বে ও পাকিস্তান গিয়েছেন। ষাটের দশকে রবীন্দ্রভারতীর সংগীতবিভাগে যোগ দেন। তাঁর শেষ কর্মক্ষেত্র ছিল ‘স্টার থিয়েটার’। ১৯৫০-এ সংগীত নাটক আকাদেমি পুরস্কার পান। এ ছাড়াও বিশ্বভারতীর ‘দেশিকোত্তম’ও রাজ্য সরকারের ‘আলাউদ্দিন পুরস্কারসহ তিনি দেশবিদেশের বহু পুরস্কার পেয়েছেন। প্রয়াণ: ২৯ মার্চ, ১৯৮৭।