তন্ময় মতিন

লিভ ফ্রম মােমেন্ট টু মােমেন্ট। অতীত রােমন্থন বা ভবিষ্যত কল্পনার মধ্যে বেঁচে কোন লাভ নেই। আজকের দিনের এই মুহূর্তটিকে পরম প্রাপ্তি বলে যারা জানতে পারেন, মানতে পারেন-তারাই জীবনকে সবচেয়ে বেশি উপভােগ করেন। তন্ময় সেই বিশ্বাসকে পুজি করে পথ চলেন। প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যে লুকানো, অব্যহৃত কিছু গুণ থেকে যায়। হয়তাে সারা জীবনভর তার গুণ বা সম্ভাবনার কথা জানতেই পারেন না তিনি। তন্ময় সে ক্ষেত্রে তার সম্ভাবনা, উপলব্ধিকে অনুধাবন করার চেষ্টা করে চলেছেন লেখার মাধ্যমে। একজন সত্যিকার বড় মাপের লেখকের জীবন কখনই একজন সাধারণ মানুষের মতাে হতে পারে। তাঁরা অসম্ভব অনুভূতিপ্রবণ হন, তাঁদের কল্পরাজ্যে অনেক ভাবনা ছেড়া মেঘের মতাে আসা-যাওয়া করে। তন্ময় যাই লেখেন যতটুকু লেখেন চেষ্টা করেন ভালাে কিছু লিখতে। লক্ষ্য করলে দেখা যায় এক ধরনের অভিনবত্ব আছে তাঁর লেখায়। তন্ময় আড্ডাপ্রিয়। তাঁর সুললিত কণ্ঠের গজল বা হারানাে দিনের গান অনেকের পছন্দ সাঁতার ও আবৃত্তি সমান পছন্দের। “কাল” নামে একটি পত্রিকায় সাহিত্য পাতা দেখেছেন দীর্ঘদিন। মানুষের সম্পর্কের বিভিন্নমুখি কম্বিনেশন, বিচিত্রধর্মী জটিলতা, সূক্ষ্ম, সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম আদান প্রদান তাঁকে ভাবায় অনুক্ষণ।