প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
একেএম মুজ্জাম্মিল হক
ইতিহাস- ঐতিহ্যের অনুসন্ধানী লেখক এ কে এম মুজ্জাম্মিল হক ১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দের ০৬ অক্টোবর এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের তিনি সিনিয়র অফিসার। বিগত তিনদশক সোনারগাঁওয়ের ইতিহাস এবং লোকশিল্প ও কারুশিল্পের বিভিন্ন উপাদান নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। সৃজনশীল সাহিত্যচর্চার পাশাপাশি সমীক্ষাধর্মী সাংস্কৃতিক গবেষণায় নিবেদিত প্রাণ ব্যক্তিত্ব। তাঁর লেখালেখির হাতে খড়ি জাতীয় পত্রিকা দৈনিক যুগান্তরে ফিচার লেখার মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর শাহবাগ ঢাকায় কর্মজীবন শুরু করেন। সোনারগাঁও জাদুঘরে দ্বিতীয় কর্মজীবন শুরু পিআরও হিসেবে। বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন গবেষণাধর্মী একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠানের জনসংযোগের দায়িত্ব পালনে প্রচুর পড়াশুনার সুযোগ হয়। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি লিখেছেন দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক যুগান্তর, দৈনিক জনকণ্ঠ, দৈনিক সমকাল, দৈনিক নয়া দিগন্ত, দৈনিক দেশ জনতা, বাংলাদেশ প্রতিদিন, দৈনিক বর্তমানসহ জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রে। মানসিক প্রশান্তিতেই তাঁর লেখাখিতে জড়িয়ে পরা। সেই সুবাদে দক্ষতার সাথে তিনদশক তাঁর অফিসে গবেষণা/সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন। নিজ দায়িত্বের পাশাপাশি একযুগ তিনি ফাউন্ডেশনের গবেষণা অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন। অফিস থেকে তাঁর প্রকাশিত বই; ঐতিহাসিক সোনারগাঁ পরিদর্শন গাইড (জুন ২০০৩), A GUIDE TO VISIT HISTORIC SONARGAON (JUNE 2003), জাদুঘর পরিদর্শন গাইড (অক্টোবর ২০০৪), সোনারগাঁও জাদুঘর (মে ২০০৬), সোনারগাঁও জাদুঘর গাইড (সেপ্টেম্বর ২০১০) a visitors guide to the sonargaon museum (march 2011) ঐতিহাসিক সোনারগাঁ (ফেব্রুয়ারি ২০১৬) HISTORICAL SONARGAON (July- 2017) ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রকাশনী প্রতিষ্ঠান গতিধারা থেকে তাঁর প্রকাশিত 'সোনারগাঁও ভ্রমণ গাইড' পাঠকপ্রিয় বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। তিনি লোককারুশিল্পর বিভিন্ন মাধ্যমের প্রাতিষ্ঠানিক অসংখ্য গ্রন্থের সম্পাদনা করেন। তাঁর সম্পাদনায় গতিধারা থেকে 'সুবর্ণগ্রামের ইতিহাস' গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। পারিবারিকভাবে ছয় ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি পঞ্চম। তাঁর সহধর্মিণী নাজনীন হক নীরা এবং কে এম নাজমুল হক প্রিন্স প্রাণাধিক প্রিয় সন্তান। রাজবাড়ি জেলাশহরের উপকন্ঠে লেখকের ক্ষণিকের নীড়।