প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
অনিমেষ চন্দন
অনিমেষ চন্দন প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থা ও দর্শনকে। নতুনভাবে মূল্যায়নে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তার ভাষায় মানুষও আর দশটা সাধারণ প্রাণিজ গােত্র ও সক্কায় সাধারণ প্রাণীর মত এরাও প্রাণী, তাই তাে সৃষ্টি নিয়ে যা বলা হয়েছে তার অনেকটাই মনগড়া লৌকিক, তবে তা স্রষ্টার দোহাই দিয়ে একটা স্পর্শ কাতর স্থানে অবস্থান নিয়েছে; বিধায় মানুষ তার পিছন থেকে এগুচ্ছেন কেউ। কেউ প্রশ্ন তুললে তাকেই ধমক কষেন এটা আলােচনা। নিষেধ আছে! কিন্তু এর বাইরে ও মানুষ চর্চা করছেন প্রকৃতিস্থ বিষয় বােধই প্রাকৃতিক; তা লীলা হতে পারে না স্রষ্টার খামখেয়ালির কোন স্থান নেই। তবু ধর্মজীবীরা নিজেদের পেশা টিকিয়ে রাখতে গল্পরটায় স্রষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে তাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বিভিন্ন মনগড়া উপমায় মহানের মহৎ রচনা করেন নিজস্ব ব্যাখ্যায়। লেখক শুধু এটুকুর প্রতির্বোল করেন, মানুষের শরীরে। লেবেল লাগাতে তিনি মিষেধাকরেন, মানুষের মত বেড়ে উঠার পরিবেশ চান এছাই আর আন্দোলন। জীবিকার জন্য শ্রম ও জানার জন্য পড়াশুনা দুটো একই তালে চালিয়ে নিয়েছেন সেই মাধ্যমিক স্কুলের গন্ডি পার হওয়ার পর থেকে তারই ধারাবহিকতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালের ফার্মেসী অনুষদ থেকে বি এইচ এম এস, আস্ট্রাসনােলজীতে সি.এম.ইউ, ডি.এম.ইউ (ডি.আই.ইউ) এবং মাইক্রোবায়ােলজিতে-এম.এস । করেছেন। তিনি অধ্যাপনার মাধ্যমে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন, বর্তমানে এসেন্স হােমিওপ্যাথিক মেডিকেল । সেন্টারে গবেষণাধর্মী একটি শাখায় মেডিকেল রিসার্চ অফিসারের দায়িত্বে নিযুক্ত আছেন। লেখালেখি মাধ্যমিক স্কুলের রাফখাতায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে শ্রেণি শিক্ষক ও বন্ধুদের ভর্ৎসনা কুঁড়ালেও সাতক্ষীরাতে তার লেখা প্রথম মুদ্রিত হয়। সাতক্ষীরা অবস্থান ও ছাত্র জীবনে বিভিন্ন সাহিত্যের ছােট কাগজ সম্পাদনার পাশাপাশি ‘দৈনিক পত্রদূত’-এর সাহিত্য সম্পাদক ও খুলনায় অবস্থানকালে সাপ্তাহিক সেরা খবর’, ঢাকায় অবস্থানকালে দৈনিক ঢাকা রিপাের্ট এর সাহিত্য সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। লেখালেখিতে বিশেষ অবদানের জন্য খুলনা রাইটার্স ক্লাব সম্মাননা স্মারক- ২০০২ ও কবিতায় বিশেষ অবদানের জন্য। ‘কবিতা কুঞ্জ' সম্মাননা পদক- ২০০৪ এ ভূষিত হন।