প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
সজল আশফাক
লেখক পরিচিতিঃ সজল আশফাক, জন্ম ১৯৬৩, ১ ডিসেম্বর, বরিশাল জেলায়। পড়াশুনা করেছেন বৃহত্তর ময়মনসিংহে। ১৯৭৯ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব কে. বি. হাই স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৮১ সালে ময়মনসিংহ থেকে এইচএসসি পাশ করার পর ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ থেকে ১৯৯০ সালে এমবিবিএস পাশ করেন। পরবর্তীতে বিএসএমএমইউ (সাবেক পিজি হাসপাতাল) থেকে নাক-কান-গলা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা ডিগ্রী এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমএস ডিগ্রী অর্জন করেন। ’৮০-র দশকের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিচিত মখু সজল আশফাক-এর লেখালেখি জীবনের শুরু ছড়া ও কবিতা দিয়েই। তাঁর প্রথম ছড়াগ্রন্থ ‘লেজটি তুলে দৌড়’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৪ সালে। প্রথম কবিতার প্রকাশনা ‘প্রেমাঙ্গ পাখি’ বের হয় ১৯৯৮ সালে। ছড়া-কবিতার পাশাপাশি নিয়মিত সায়েন্স ফিকশনও লিখেছেন, তাঁর প্রথম সায়েন্স ফিকশন গ্রন্থ ‘ছায়াজীব’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৮ সালে। তার আগে ১৯৮৭ ও ’৮৮ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রবর্তিত পাবলিক লাইব্রেরি আয়োজিত একুশে সাহিত্য পুরস্কারে কবিতায় শীর্ষস্থান অধিকার করেন। ’৯০-র দশক থেকেই স্বাস্থ্যবিষয়ক কলাম ও নিবন্ধ রচনায় বিশেষ পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখে আসছেন। দৈনিক জনকণ্ঠ প্রবর্তিত দেশে প্রথম স্বাস্থ্য বিভাগের সম্পাদনার দায়িতপ্রাপ্ত হয়ে সংবাদপত্র জগতে প্রবেশ করেন সজল আশফাক। তারপর কাজ করেছেন দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও ম্যাগাজিনে। হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ হিসাবে পেশাগত দায়িত্বের পাশাপাশি লেখালেখি এবং টিভিতে স্বাস্থ্যবিষয়ক অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত সজল আশফাক বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র বসবাস করেন। স্বাস্থ্যবিষয়ক লেখালেখিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে ১৯৯৯ সালে পেয়েছেন আনোয়ারা-নূর পুরস্কার। ১৪১৫ বাংলা সালে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশ শিশু একাডেমী সাহিত্য পুরস্কারও পেয়েছেন।তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৫০ এরও বেশি।