প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
একজন বহুমুখী প্রতিভাসম্পন্ন মানুষ প্রিন্সিপাল মো. বায়েজীদ বোস্তামী। তিনি ১৯৯৮ সাল হতে কলেজে অধ্যাপনা এবং ২০০৪ সাল থেকে কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োজিত আছেন। কর্মক্ষেত্রে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বিভিন্ন সময় মূল্যবান সনদ এবং সম্মাননা অর্জন করেন।
আশৈশব তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষ। কৈশোরে তিনি ফুটন্ত কলি তরুণ সংসদ নামে একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন এ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। সংস্কৃতিমনা এই ব্যক্তিত্ব বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে শব্দ সৈনিক, লাল সূর্য, একটি ফুলকে বাঁচাব বলে, ঝড়ের পরে, গরীবের মেয়ে, তোমার আমার প্রেম-সহ অনেক নাটক পরিচালনা ও মঞ্চস্থ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে সাপ্তাহিক আজকের সূর্যোদয় ম্যাগাজিনে সাংবাদিকতার মাধ্যমে তার লেখালেখির সূত্রপাত। তিনি বিভিন্ন স্থানীয়, জাতীয় পত্রিকায়, দেশি-বিদেশি জার্নালে, ম্যাগাজিন ও সাময়িকীতে নিয়মিত প্রবন্ধ, ফিচার, আর্টিক্যাল লিখছেন। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াতে রয়েছে তার সরব উপস্থিতি।
প্রিন্সিপাল মো. বায়েজীদ বোস্তামী ১ মার্চ ১৯৭২ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার দ. পিরিজপুর, মুন্সীকান্দা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুন্সী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মো. ধানু মিয়া। মাতা মোমেনা বেগম। পিতা-মাতার দুই সন্তানের মধ্যে তিনি একমাত্র ছেলে।
প্রিন্সিপাল মো. বায়েজীদ বোস্তামীর স্ত্রী নুরুর ছাপা বেগম কাজল কক্সবাজারের মেয়ে। পেশায় তিনি কলেজের সহকারী অধ্যাপক। দুই সন্তান―তালহা সিনদীদ জিয়ান ও ইরতিজা বায়েজীদ জোহানা।
১৯৮৭ সালে কিশোরগঞ্জের শতবর্ষী স্বনামধন্য সরারচর শিবনাথ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৮৯ সালে কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে অনার্স (১৯৯৩) ও মাস্টার্স (১৯৯৪)-এ মেধাস্থান অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি বিএনসিসির সার্জেন্ট ছিলেন।
১৯৯৮ সালে তিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রামে আলহাজ্ব নুর মিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে প্রভাষক পদে যোগদানের মাধ্যমে পেশা জীবন শুরু করেন। তিনি কুমিল্লার দাউদকান্দি (বর্তমান তিতাস) উপজেলায় গাজীপুর খান মডেল কলেজের প্রভাষক ছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি চৌদ্দগ্রামের বিজয়করা স্কুল অ্যান্ড কলেজে অধ্যক্ষ পদে যোগদান করেন।
প্রিন্সিপাল মো. বায়েজীদ বোস্তামী ২০১৯ সালে সস্ত্রীক হজব্রত পালন করেন। দীর্ঘ ২৩ বৎসর কলেজ পর্যায়ের শিক্ষকতা, প্রশাসনিক পদের অভিজ্ঞতা এবং ছাত্রজীবনের বিভিন্ন গুণী শিক্ষকের সাহচর্য থেকে অর্জিত তীব্র পর্যবেক্ষণ শক্তি ও প্রজ্ঞা দিয়ে বহু পোড় খাওয়া জীবনসংগ্রামী লেখক ‘জীবনে সাফল্যের মূলমন্ত্র’ মোটিভেশনাল বইটি লিখেছেন।
(Showing 1 to 1 of 1 items)
demo content