প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
মাহামুদা খাতুন
মাহামুদা খাতুনের জন্ম যশোর সদরে। তার বাবা মীর ফয়েজ আহমেদ একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। যশোর সরকারী বালিকা বিদ্যালয় থেকে স্কুল জীবনের পাট চুকিয়ে তিনি সরকারী মাইকেল মধুসূদন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৯৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কৃতকার্য হন। খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) থেকে দীর্ঘ সাড়ে চার বছরের অনার্স শেষ করে চাকরি জীবনে তার পদার্পন ঘটে। যশোরে অবস্থিত বাংলাদেশ কমার্স এন্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজে লেকচারার হিসাবে যোগদানের মাধ্যমে তার চাকরি জীবনের সূচনা হয়। এরপর সরকারী টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে একজন ইন্সট্রাকটর হিসাবে যোগ দেন। সেখানে আড়াই বছর চাকরি করার পর ২৫ তম বি সি এসের মাধ্যমে ২০০৬ সালে বাংলাদেশের বেতারে যোগদান করেন। তার স্বামী তানভীর সারোয়ারও একজন বি সি এস কর্মকর্তা। তিনি আঞ্চলিক প্রকৌশলী হিসাবে বাংলাদেশ বেতারে কর্মরত আছেন। লেখিকা মাহামুদা খাতুন তিন সন্তানের জননী। সন্তানদের ভালোভাবে পরিচর্চা এবং মূল্যবোধ তৈরির মাধ্যমে আদর্শ মুসলিম হিসাব গড়ে তোলার জন্য ২০১২ সালে তিনি বিসিএসের মত চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে আদর্শ গৃহিণী হয়ে যান। ২০১৩ সাল থেকে তিনি লেখালেখিতে মননিবেশ করেন। নিজের টাইমলাইনে বিভিন্ন ই্যসু নিয়ে লেখার মাধ্যমে লেখার জগতে তার অনুপ্রবেশ ঘটে। ১৯১৮ সাল পর্যন্ত নন-ফিকশনাল লেখিলেখিতেই সীমাবদ্ধ ছিলেন। ২০১৮ সাল থেকে তিনি ফিকশনাল বই লেখা শুরু করেন। ২০২১ সালে বই বের করতে চাইলেও নানা কারণে তা হয়ে ওঠেনি। তবে বিভিন্ন গ্রুপে কয়েকটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে পুরস্কৃত হয়েছেন। ' প্রিয়ভাষিণী' তার লেখা প্রথম উপন্যাস। ২০২৩ এর বইমেলায় বইটা প্রকাশ করার কথা থাকলেও বইয়ের কাজ অসম্পূর্ণ থাকার কারণে বইমেলায় বইটা বের করা হয়ে ওঠেনি। আগামী জুনে লেখকের প্রথম উপন্যাস ' প্রিয়ভাষিণী' আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে।