গল্পে আঁকা সীরাত (পেপারব্যাক)

"গল্পে আঁকা সীরাত" বইয়ের কথা:
এটি ইতিহাসের কোনো কিতাব নয়। তথ্য ও তত্ত্বের ভারে ন্যুজ কোনো গবেষণাগ্রন্থও নয়। বরং এ কিতাব হলো- প্রিয় নবীর জীবনের উপর আলো ঝলমলে একটি উপস্থাপনা- নির্ঝর প্রবাহের মতো ঝরঝরে গদ্যে। প্রিয় নবীর জীবনকে এখানে চিত্রিত করা হয়েছে চিত্তাকর্ষক গল্পের মায়াবী ভাষায়। এ কিতাব সীরাতে নববীর উপর রচিত শিশু-সাহিত্যের এক অভিনব, পুলক-জাগানিয়া, প্রাণ-মাতানিয়া বিস্ময়কর সৃষ্টি। পড়তে শুরু করলে মনে হবে- এই-যে আমি আমার নবীকে ভালোবাসার মসৃণ পথ ধরে কী সুন্দর এগিয়ে চলেছি ! কী অশ্চর্য ! আবরাহার হাতিটি এতো সুন্দর বলতে পারে! মা হালিমার গাধীটি-যে আরো বাগ্মী, কী আবেগঘন ভাষা ! কালো পাথর কী সুন্দর করে বলে চলে নিজের কথা ! কবুতর যেনো তরতর বয়ে চলা এক নদী ! উম্মে মা‘বাদের বকরীটির কথা যেনো আনন্দোদ্বেল কোনো কবির উচ্ছ্বাসগাথা!.............
এভাবে জীব-জন্তু-গাছ-পাথর হয়ে ওঠে নবীজীর ভালোবাসায় কী আবেগমথিত!
এ-কিতাবে লুকায়ে আছে আরো অনেক অজানা মজা ! সব কি আর যায় বলা ?

"গল্পে আঁকা সীরাত" বইয়ের সূচীপত্র:
আমার পরিচয় / ০৫
আমি আবরাহার হাতি/ ০৮
আমি মা হালিমার সেই বাহন / ২১
আমি কালাে পাথর বলছি/ ৩৪
একটি রাতের আত্মকাহিনী / ৪১
আমি এক থােকা আঙুর / ৪৯
আমি ‘জামাল’ বলছি/ ৬২
আমি বােরাক বলছি/ ৭৩
আমি সাপ / ৮২
আমি কবুতর বলছি / ৮৯
আমি ঘােড়া / ৯৬
আমি সেই বকরী / ১০৩
আমি কাসওয়া’ /১১০
আমি বদর’ বলছি/ ১২০
আমি ওহুদ পাহাড় / ১৩০
আমি একটি পাথরখণ্ড / ১৪১
আমি বকরী বলছি/ ১৪৯
আমি সেই খেজুর গাছ/ ১৫৭
আমি রিদওয়ান বৃক্ষ/ ১৬৪
আমি স্বর্ণমুদ্রা বলছি / ১৭৩
আমি ইসলামের পতাকা / ১৮৪