“মেডিকেল থ্রিলার ব্রেইন" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ মার্টিন ফিলিপস এবং ডেনিস স্যাঙ্গার, তারা দুজনে চিকিৎসক, প্রেমিক-প্রেমিকা এবং বেপরােয়াভাবে ভীত… তারা দুজনেই সন্দেহ করছে কিছু একটা ভুল হচ্ছে-ভয়ানকভাবে ষড়যন্ত্র চলছে-বিখ্যাত মেডিকেল গবেষণা কেন্দ্রে, যেখানে তারা কর্মরত. দুজনে বিস্মিত কেন—একজন। আকর্ষণীয় তরুণী অপারেশন টেবিলে মারা গেল এবং তার ব্রেইন গােপনে মাথার খুলি থেকে সরিয়ে ফেলা হলাে... দুজনেই দেখতে পেলেন হাসপাতালে আসা বেশ কয়েকজন তরুণীর একই ধরনের উপসর্গের মানসিক রােগ দেখা দিচ্ছে এবং তারা যৌনতাড়িত হয়ে পড়ছে… দুজনেই আবিষ্কার করেন চিকিৎসা বিজ্ঞানের জগৎ কিভাবে টেকনােলজিক্যাল শক্তির জন্য উন্মত্ত হয়ে উঠেছে... হাসপাতালের বাইরে এসে দুজনেই জড়িয়ে পড়েন। অন্য আরেক জগতে... মর্গের মৃতদেহ রক্ষক মৃত তরুণীদের নগ্ন ছবি তুলে পর্ণোগ্রাফি বানায়... মানুষের ব্রেন দিয়ে তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সাথে জড়িয়ে পড়ে প্রতিরক্ষা বাহিনী, সিআইএ এবং এফবিআই.. দুজনেরই জীবন বিপদাপন্ন হয়ে পড়ে যখন তারা এই রহস্যের জট খুলতে গিয়ে আরাে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন... তারা দুজনে কি পারবেন এই জটিল রহস্যের জট খুলতে? মেডিকেল থ্রিলারের জনক রবিন কুকের ভিন্নধর্মী মেডিকেল থ্রিলার ব্রেইন-এ রয়েছে এর জবাব।
প্রিন্স আশরাফ জন্ম গ্রহণ করেন সাতক্ষীরার বড়দলে, ৪ ফেব্রুয়ারি । বাবা ডা. সফেদ আলী সানা। মা সাহারা বানু। পেশায় চিকিৎসক হয়েও লেখালেখিতে ঝােঁকটা বেশি। দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত লিখছেন । রহস্য, থ্রিলার, হরর, অতিপ্রাকৃত, সায়েন্স ফিকশন লিখলেও মূল ধারার গল্প-উপন্যাসেই আগ্রহটা চোখে পড়ে। শিশু সাহিত্যেও সমান পদচারণা। লেখালেখির পাশাপাশি আলাে ও ছায়া নামে সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করছেন । দৈনিক যায়যায়দিনের সম্পাদনা সহকারীর দায়িত্বে আছেন । বৈশাখী চ্যানেলে নাটক লিখে পুরস্কৃত হয়েছেন । ব্যক্তিগত জীবনে স্ত্রী সুলেখিকা তাহমিনা সানি ও একমাত্র কন্যাসন্তান সারাহকে নিয়ে সুখী গৃহকোণ ।