আবেদীন জনী। শিশুসাহিত্যিক। পেশা অধ্যাপনা। নব্বইয়ের দশক থেকে লেখালিখি শুরু। শিশুসাহিত্য জগতে তিনি জ্বলজ্বলে নক্ষত্রের মতোই দীপ্তোজ্জ্বল। তাঁর নিরীক্ষামূলক ও নেতিবাচক শব্দ বর্জিত লেখাগুলো শিশু-কিশোরদের আলোকিত জীবন গঠনে এবং মনের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। লেখকের উল্লেখযোগ্য শিশুতোষ গ্রন্থগুলো হচ্ছে : ‘রায়ানের ঘুড়ি ও বানরবন্ধু’, ‘মায়ের গল্প’, ‘শিয়ালপরি’, ‘ছন্দে ছড়ায় নীতিকথা’, ‘মিঠেকড়া একশ ছড়া’, ‘ছড়ার বাড়ি ছন্দপুর’, সুখের ফেরিওয়ালা’, ‘রাজকন্যা ও গাছকন্যা’, ‘বঙ্গবন্ধুর ছড়া আলো দিয়ে গড়া’ এবং ‘বেলুন আবিষ্কার-বেলুনে বিশ্বভ্রমণ’, ‘কে কতটা হাসতে পারো’ এবং ‘মা ও কাশফুল’। তাঁর ১২টি ছড়া-কবিতা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক পুস্তকসমূহে প্রকাশিত হয়েছে। সাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পেয়েছেন- মির্জাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটি সম্মাননা ২০১২। শ্রীপুর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার ২০১৪। সাহিত্যদেশ পাণ্ডলিপি পুরস্কার ২০২১। কিডজ কারাভান শিশুসাহিত্য পাণ্ডুলিপি পুরস্কার ২০২২। তাঁর জন্ম ৭ জানুয়ারি ১৯৭৯। টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার উত্তর পেকুয়া গ্রামে। বাবার নাম শুকুর মামুদ। মায়ের নাম মতিজান।
আবেদীন জনী এ সময়ের জনপ্রিয় ছড়াকার ও শিশুসাহিত্যিক। শিশুসাহিত্য জগতে জ্বলজ্বলে নক্ষত্রের মতোই তাঁর দীপ্ত পদচারণা। লিখছেন প্রতিনিয়ত। ছড়া। গল্প। লেখাগুলো শিশু কিশোরদের আলোকিত জীবন গঠনে এবং মনের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে রাখবে অনন্য ভূমিকা। তাঁর প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হচ্ছে- ছড়ার মেলা রঙের খেলা (সম্পাদিত ছড়াগ্রন্থ), রায়ানের ঘুড়ি ও বানরবন্ধু (শিশুতোষ গল্পগ্রন্থ) মায়ের গল্প (শিশুতোষ গল্পগ্রন্থ) ছড়ার বাড়ি ছন্দপুর (ছড়াগ্রন্থ)। শিশুসাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পেয়েছেন 'মির্জাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটি সম্মাননা ২০১২' এবং 'শ্রীপুর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার ২০১৪। জন্য ৭ জানুয়ারি ১৯৭৯। টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার উত্তর পেকুয়া গ্রামে। বাবার নাম শুকুর মামুদ। মায়ের নাম মতিজান। স্ত্রী আরশেদা আক্তার কলেজের ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক। ব্যবস্থাপনায় সম্মান স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী এ লেখক বর্তমানে কলেজ প্রভাষক হিসেবে কর্মরত।