ফারজানা আহমেদ জন্ম ও লেখাপড়া ঢাকায়। বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ (প্রকৌশলী)। মা সায়েরা আহমেদ (গৃহিনী)। গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায়। লেখাপড়া শেষ করে আট বছর একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। ফারজানা আহমেদ বাফা থেকে রবীন্দ্রসঙ্গীতে সার্টিফিকেট পান। তিনি কয়েকটি গানের স্কুলে গান শেখাতেন। স্কুল জীবনে তিনি নিয়মিত রেডিও টিভিতে গান করতেন। ছােটবেলা থেকেই তিনি লেখালেখি করতেন, তবে সেটা ছিল নিভৃতে। কয়েক বছর হয় ফেসবুকে লেখালেখি শুরু করেন। লেখিকার লেখা সবাই প্রশংসা করাতে লেখিকা উৎসাহিত হয়ে নিয়মিত লিখতে থাকেন। এই বই প্রকাশের জন্য সেই সব ফেসবুক বন্ধুদের অনুপ্রেরনা অনেকখানি। এই পর্যন্ত লেখিকার কবিতা ও গল্প বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে সেগুলাে হলদৈনিক প্রথম আলাে, দৈনিক ট্রাইবুনাল, সকালের আলাে অনলাইন পত্রিকা, অভিযাত্রী, সমধারা, আলাের দিগন্ত, আত্মকথা, আরও বিভিন্ন সাপ্তাহিক ও মাসিক সাহিত্য পত্রিকায় লেখা প্রকাশিত হয়েছে। ফেসবুক গ্রুপ দুই বাংলার কবি ও কবিতা’সহ বিভিন্ন গ্রুপে লেখিকার গল্প, কবিতা প্রচুর সেরা নির্বাচিত হয়েছে। ফারজানা আহমেদের প্রিয় সখ ছবি তােলা। তিনি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ‘শ্যামলী পাইয়নিয়ার রােটারেক্ট ক্লাবের সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা ছিলেন। ফারজানা আহমেদের একমাত্র মেয়ে সৈয়দা আবিদা রােজা, স্বামী সৈয়দ আহমদ শরীফ একজন ব্যবসায়ী। লেখিকার দাদা খন্দকার আলাউদ্দিন আহমেদ ছিলেন একজন শিক্ষক ও লেখক। উনার লেখা ‘পূর্ববঙ্গের সমাজ ও সংস্কৃতি' একটি সমাজ ইতহাসের হন দলিল।