The book considers the security of the Indian Ocean region in the context of the Indian Ocean Zone of Peace (IOZP) proposal. The discussion shows that this proposal has occasioned a controversy wherein the perceptions of extraregional and regional powers are widely divergent. While analysing these differing perceptions in conceptual and historical contexts the central theme remains a comprehension of the underlying spirit of the peace zone concept and its evolution over the years. The core part of the discussion containing many new information, juxtaposes the perceptions of U.S.A, Soviet Union and China vis-a-vis the Indian Ocean and IOZP with those of the seven South Asian nations The concluding section suggests two ways to improve the security scenario in the Indian Ocean. First, in the context of an overall improvement in superpower relations in the recent past it would be worthwhile to resume naval arms limitations, which as the study suggests, needs to be based on a demilitarization/ disarmament through transarmament paradigm. Second, South Asian Association for Regional Co-operation (SAARC), in co-operation with other such organizations can improve the co-operative scenario in the region.
ড. সৈয়দ আনােয়ার হােসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের আন্তর্জাতিক ইতিহাসের সংখ্যাতিরিক্ত প্রফেসর। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক ইতিহাসে এম.এ. সিনিয়র অনার্স এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্রিটিশ প্রশাসনিক ইতিহাসে, পি.এইচ.ডি ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যাপক হােসেন ভিজিটিং ও পােস্টডক্টরাল ফেললা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, অ্যামেরিকান ইউনির্ভাসিটি (ওয়াশিংটন, ডি.সি) এবং ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন মেয়াদে অবস্থান করেন। ইতালির বেলাজিওতে তিনি ছিলেন রকেফেলার ফাউন্ডেশনের স্কলার-ইনরেসিডেন্স। দেশে ও বিদেশে তাঁর প্রকাশিত বই ৩৪টি প্রবন্ধ ১১৬টি। অধ্যাপক হােসেনের “সুপারপাওয়ারস এ্যান্ড সিকিউরিটি ইন দ্যা ইন্ডিয়ান ওশ্যান ও এ সাউথ এশিয়ান পার্সপেকটিভ” অনন্যসাধারণ গবেষণাকর্ম হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন পুরস্কার লাভ করে। গবেষণায় কৃতিত্বের স্বীকৃতি হিসেবে অ্যামেরিকান বায়ােগ্রাফিক্যাল ইনস্টিটিউট তাঁকে ১৯৯৭ ও ২০০১-এ “ম্যান অব দি ইয়ার” সম্মান প্রদান করে। তিনি ২০০৯-এ গবেষণায় একুশে পদক পান; একই বছর আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতিতে অবদানের জন্য পান ড, মহানামব্রত ব্রহ্মচারী স্বর্ণপদক।