ফ্ল্যাপে লিখা কথা: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ছাড়াও সংস্কৃতি ও সাহিত্যক্ষেত্রেও তাঁর পদচারণা অবারিত। তিনি উদীচীর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত লিখে থাকেন তাঁর লেখায় সমসাময়িক চলমান রাজনীতির বিষয়াদি প্রাধান্য পায়। বাংলা একাডেমী কর্তৃক বঙ্গবন্ধুর জীবনী গ্রন্থ দুই খণ্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান : জীবন ও রাজনীতি ২০০৮ মোনায়েম সরকারের সম্পাদনায় প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। তাঁর রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থগুলি হলো: বাংলাদেশের বিপ্লবী গণতন্ত্রীদের উত্থান অনিবার্য ১৯৮৭, বাঙালি জাতীয়বাদ ও গণতন্ত্র বিকাশে ঐক্য অপরিহার্য ১৯৯১, ইতিহাসের আলোকে বাঙালি জাতীয় বিকাশ ও বঙ্গবন্ধু ১৯৯২, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বামপন্থীদের করণীয় ১৯৯২, জাতীয় বিকাশের মূলস্রোত বনাম তৃতীয় ধারা। বামপন্থীদের সঙ্কট ও বাংলাদেশের রাজনীতি ১৯৯৩, বাংলাদেশের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ১৯৯৬, বহতা নদীর মত আওয়ামী লীগ ২০০০, একজন রাজনৈতিক কর্মীর প্রতিচ্ছবি ২০০৩, যুক্তফ্রন্ট থেকে মহাজোট ২০০৭, জাগো বাঙালি কোন্ঠে সবায় ২০০৭, Left Democratic Humane Word Order 2009, মোনায়েম সরকারের নির্বাচিত রাজনৈতিক রচনা ২০০৯, রক্তমাখা কুব জুড়ে স্বদেশের ছবি ১৯৮২, ভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধু১৯৯৪, মৃত্যঞ্জয়ী মুজিব ১৯৯৫, জাতীয় চার নেতা স্মারকগ্রন্থ১৯৯৬, বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস যৌথভাবে ১৯৯৭, স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী স্মারকগ্রন্থ ১৯৯৭, শেখ মুজিব একটি লাল গোলাপ ১৯৯৮, বাঙালি বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু ২০০০, বাঙালির কণ্ঠ ২০০১, স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের বিরুদ্ধে যুক্তফ্রন্ট : চুয়ান্ন অভিজ্ঞতা ৫৪-এর নির্বাচনের অপ্রকাশিত দলিল, জেগে ওঠার সময় এখনই ২০০৭, United Nation
মােনায়েম সারকার ১৯৪৫ সালের ৩০ শে মার্চ কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার থানার ফতেহাবাদ গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর রাজনীতিতে হাতে খড়ি স্কুল জীবন থেকে । স্কুল ক্যাপটেন হিসাবে তিনি তখন কার ছাত্র আন্দোলনে জড়িত হয়ে পড়েন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত পদার্থবিদ্যায় ১৯৬৭ সালে কৃতিত্বের সাথে এম.এস.সি, ডিগ্রি লাভ করার পরও বাম রাজনীতির টানেই তিনি সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক কর্মরি জীবন বেছে নেন। তিনি ছাত্র ইউনিয়ন, কমিউনিস্ট পার্টি, ন্যাপ ও বাকশালের রাজনীতিতে উল্লেখযােগ্য অবদান রাখেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যােগদান করেন । বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিতান ও প্রযুক্ত বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ছাড়াও সংস্কৃতি ও সাহিত্যক্ষেত্রেও তার পদচারণা অবারিত। তিনি উদীচীর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত লিখে থাকেন। তার লেখায় সমসাময়িক চলমান রাজনীতির বিষয়াদি প্রাধান্য পায় । তাঁর রচিত উল্লেখযােগ্য গ্রন্থগুলি হলাে : বাংলাদেশে বিপ্লবী গণতন্ত্রীদের উত্থান অনিবার্য (১৯৮৭), বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও গণতন্ত্র বিকাশে ঐক্য অপরিহার্য (১৯৯১), ইতিহাসের আলােকে বাঙালি জাতীয়তার বিকাশ ও বঙ্গবন্ধু (১৯৯২), জাতীয় বিকাশের মূলস্রোত বনাম তৃতীয় ধারা (১৯৯২), গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠান বামপন্থীদের করণীয় (১৯৯২), বামপন্থীদের সঙ্কট ও বাংলাদেশের রাজনীতি (১৯৯৩), বাংলাদেশের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস (১৯৯৬), বহতা নদীর মত আওয়ামী লীগ (২০০০), ও এক রাজনৈতিক কর্মীর প্রতিচ্ছবি (২০০৩), যুক্তফ্রন্ট থেকে মহাজোট (২০০৭), জাগাে বাঙালি কানঠে সবায় (২০০৭), রাজনীতির চালচিত্র (২০০৮) তার সম্পাদিত উল্লেখযােগ্য গ্রন্থগুলাে হলাে : রক্তমাখা বুক জুড়ে স্বদেশের ছবি (১৯৮২), ভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধু (১৯৯৪), মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব (১৯৯৫), জাতীয় চার নেতা স্মারকগ্রন্থ (১৯৯৬), বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস (যৌথভাবে) (১৯৯৭), স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী স্মারকগ্রন্থ (১৯৯৭), শেখ মুজিব একটি লাল গােলাপ (১৯৯৮), বাঙালি বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু (২০০০), বাঙালির কণ্ঠ (২০০১), স্বাধীনতা বিরােধী চক্রের বিরুদ্ধে যুক্তফ্রন্ট ।। চুয়ান্নর অভিজ্ঞতা (৫৪-র নির্বাচনের অপ্রকাশিত দলিল), জেগে ওঠার সময়। এখনই (২০০৭), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান : জীবন ও রাজনীতি (২০০৮),। মােনায়েম সরকারের নির্বাচিত রাজনৈতিক রচনা (২০০৯) ইত্যাদি। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ-এর প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক।