প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
ড. ইনামুল হক
ড. ইনামুল হক ১৯৪৩ সালের ২৯মে ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করার পর যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে রসায়নে পিএইচ ডি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং সুদীর্ঘ ৪৫ বছর পর ২০০৯ সালে অধ্যাপক। হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। শিক্ষকতা জীবনে তিনি বিভাগীয় প্রধান, ডীন অফ ইঞ্জিনিয়ারিং, সিন্ডিকেট মেম্বার, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট মেম্বার ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সিলেকশন কমিটির সদস্য হিসেবে গুরু দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি বাংলা একাডেমী কাউন্সিল মেম্বার, চলচ্চিত্র অনুদান কমিটির চেয়ারম্যানসহ অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠনের বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন । তিনি একাধারে শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, নাট্য নির্দেশক, নাট্য সংগঠক ও নাট্যাভিনেতা। ১৯৬৮ সাল থেকে তিনি মঞ্চ, বেতার ও টেলিভিশনে নির্দেশক, অভিনয়, নাট্যকার ও উপস্থাপক হিসাবে কাজ করে আসছেন। ছাত্র জীবনেই তিনি মঞ্চ নাটকে অভিনয়ের সাথে যুক্ত হন। মঞ্চ ও টেলিভিশনে তার অভিনীত নাটকের সংখ্যা দুই হাজারের উপরে। তার নির্দেশিত উল্লেখযােগ্য মঞ্চ নাটক হচ্ছে চিরকুমার সভা, বিবাহ উৎসব, জনতার রঙ্গশালা, বৈকুণ্ঠের খাতা, খােলস ইত্যাদি। মঞ্চে অভিনীত নাটকগুলাের মধ্যে রক্তকরবী, মুক্তধারা, বিসর্জন, জনতার রঙ্গশালা, নূরুলদীনের সার জীবন, অচলায়তন, সরমা উল্লেখযােগ্য। শিক্ষকতা ও নাট্যাঙ্গনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বাচসাস পুরস্কার, বুয়েট অফিসার্স অ্যাসােসিয়েশন পুরস্কার, ধারা স্বর্ণপদক পুরস্কার, ট্র্যাব পুরস্কার, মুক্তিযােদ্ধা সংসদ পুরস্কারসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি নাগরিক নাট্যাঙ্গনের সভাপতি, নাগরিক নাট্যাঙ্গন ইনস্টিটিউট অব ড্রামা এর অধ্যক্ষ, ষান্মাসিক নাট্যপত্র ‘শুধু নাটক’ এর সম্পাদক এবং ই.ই.সি.পি’র উপদেষ্টা মণ্ডলীর প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।