প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
শাইখ সিরাজ
Shykh Seraj কৃষি সাংবাদিকতায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় পুরস্কার জাতিসংঘের এ এই বুর্ম অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজের জন্ম ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬, চাঁদপুরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন ভূগোলে। ছাত্রজীবনেই সম্পৃক্ত হন গণমাধ্যমের সঙ্গে । টেলিভিশন জীবন শুরু করেন সত্তরের দশকের শেষ দিকে। ১৯৮২ সাল থেকে একটানা ১৪ বছর করেন বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ’। সেই থেকে দেশব্যাপী পরিচিতি মাটি ও মানুষের শাইখ সিরাজ হিসেবে। ১৯৯৫ সালে ৩৯ বছর বয়সে উন্নয়ন সাংবাদিকতায় পান সর্বোচ্চ রাষ্ট্ৰীয় পুরস্কার একুশে পদক। ১৯৯৬ সালে তিনি অন্যতম অংশীদার হিসেবে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেন। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৯৯ সালে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল চ্যানেল আই প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ২০০৪ সাল থেকে চ্যানেল আইতে শুরু করেন কৃষি ও কৃষকের জন্য গণমাধ্যম কার্যক্রম “হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং “হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক' । ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে তার উপস্থাপিত ও পরিচালিত অনুষ্ঠান “কৃষি দিবানিশি শুরু হয়। একইসঙ্গে তিনি মুদ্রণ মাধ্যমেও চালু রেখেছেন কৃষি সাংবাদিকতা। ২০০৭ সালের ৩ আগস্ট থেকে দৈনিক ইত্তেফাক-এ বিশেষায়িত ও পূর্ণাঙ্গ কৃষিপাতা সম্পাদনা শুরু করেন। নব্বইয়ের দশক থেকে লিখে চলেছেন কৃষি ও গণমাধ্যম বিষয়ক নিবন্ধ। জাতীয় পর্যায়ে এ পর্যন্ত পুরস্কার পেয়েছেন অর্ধশতাধিক। পেয়েছেন অনেক আন্তর্জাতিক খ্যাতি ও পুরস্কার। শাইখ সিরাজ যুক্তরাষ্ট্রের অশোকা ফাউন্ডেশনের একজন ফেলো। তিনি দেশের প্রথম ডিজিটাল স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল আই' এর পরিচালক ও বার্তা প্ৰধান। শাইখ সিরাজের জীবন ও কর্ম নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে বাংলাদেশের অর্ধশতাধিক খ্যাতিমান ব্যক্তিত্বের নিবন্ধ সংকলন "সান অব দ্য সয়েল”।