প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
জুনায়েদ আহমেদ পলক
একজন আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ। তিনি ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী বিভাগের নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলা থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সর্বকনিষ্ঠ সংসদ সদস্য। তিনি ২০১৪ সালের জানুয়ারি ও ২০১৮ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে বিপুলভোটে জয়লাভ করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। জুনাইদ আহমেদ পলক ১৯৮০ সালের ১৭ মে নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার সেরকোল তেলিগ্রাম-এ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম ফয়েজ উদ্দিন এবং মায়ের নাম জামিলা আহমেদ। তিনি ১৯৯৫ সালে সিংড়া দমদমা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ১৯৯৭ সালে রাজশাহী ওল্ড ডিগ্রি কলেজ (বর্তমানে রাজশাহী কলেজ নামে পরিচিত) থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরবর্তীতে ঢাকা কলেজ হতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এল.এল.বি ডিগ্রি অর্জন করে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। তাঁর স্ত্রীর নাম আরিফা জেসমিন (কনিকা)। এ দম্পতির তিন সন্তান। তাঁরা হলো অপূর্ব জুনাইদ, অর্জন জুনাইদ এবং অনির্বাণ জুনাইদ। বাবা মরহুম ফয়েজ উদ্দিনের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জুনাইদ আহমেদ পলক বিশ বছর বয়সে আওয়ামী লীগের একজন- সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে যোগ দেন। ২৮ বছর বয়সে ২০০৮ সালে সিংড়া নির্বাচনী এলাকা থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান। ২০১৬ সালের মার্চে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম জুনাইদ আহমেদ পলককে ‘ইয়াং গ্লোবাল লিডার ২০১৬’ হিসেবে মনোনীত করে। ৪০ বছরের কম বয়সী তরুণদের নাম প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের মধ্যে তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তিনি Young Bangla এবং CRI-এর উদ্যোগ ও কার্যক্রমের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত। ২০১৮ সালে বৈশ্বিক নীতিনির্ধারণী সংস্থা অ্যাপলিটিক্যাল-এর প্রকাশিত ডিজিটাল গভর্নমেন্টে বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের তালিকায় স্থান পান জুনাইদ আহমেদ পলক।