প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
আবুল হাশেম
তরুণ, সমাজসেবক, সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র, অভিনেতা, কবি, ছড়াকার, কণ্ঠশিল্পী ও গীতিকার আবুল হাশেম। পিতা ওমর আলী, মাতা রোকেয়া বেগম। দশ ভাইবোনের মধ্যে তিনি পঞ্চম সন্তান। ছয় বোন ও চার ভাই মিলে যেন স্বর্গীয় পরিবার। সহধর্মিনী মোসাম্মৎ শামীমা ইয়াসমিন এবং কন্যা নওরোজ জাহান ইলমা। শিল্প-সংস্কৃতির সবকটি পথেই যেন স্বাচ্ছন্দ্য পদচারণা করেছেন তিনি। ২০ জুলাই ১৯৮৬ সালে রাজবাড়ী জেলার কালুখালী উপজেলার অন্তর্গত শায়েস্তাপুর গ্রামে মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন আবুল হাশেম। তিনি ছোটবেলা থেকেই ছিলেন সাহিত্য অনুরাগী। ছাত্রজীবন থেকে লেখালেখি করতেন। সেই ধারাবাহিকতায় তিনি এখন প্রকাশনাও করেন। ‘এ.এইচ প্রকাশনী’ নামে রয়েছে তাঁর সুনামধন্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। ইতোমধ্যে বেশ কিছু কবি ও লেখকের একক ও যৌথ বই প্রকাশ হয়েছে উক্ত প্রকাশনী থেকে। এ.এইচ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বই গুলো হচ্ছে ভালোবাসার নীলফড়িং, স্বপ্নতরী, মন গহীন, ভালোবাসার নীলকাব্য, সেই তুমি এলে, লাল ভালোবাসা, ঝিনুকের বুকে মুক্তো, গোধূলির আলো, সফেদ ক্যানভাসে রক্তের ছোপ,ও অন্ধ জোনাকি জাতীয় কবি পরিষদ (জাকপ) থেকে প্রকাশিত কাব্যসংকলন ‘পয়মন্ত প্রথমা’। তাঁর লেখা নাটক ‘হাবার কপালে বউ নাই’। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের কিশোর মঞ্চে ‘নয়ন তারা ও কুসুম কলি’ নাটকে অভিনয় করেছেন। অভিনয় শিখেছেন ‘নাগরিক নাট্যাঙ্গন ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ড্রামা (ঘঘওউ, ২৩ তম ব্যাচ) থেকে। এছাড়াও তিনি যুক্ত আছেন ‘জাতীয় কবি পরিষদ’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সংস্কৃতিক-বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে। তাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ‘এ.এইচ প্রকাশনী’ থেকে এবার বের হল ‘প্রাণে বাংলাদেশ’ নামে বৃহৎ কলেবরে কাব্যসংকলন। তিনি সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী।